E-token Time For Indian Visa

Most of the people know that, To get Indian Visa E-token is too much difficult. If you able to try just perfect time, may be you will get an e token for Indian visa. We try to serve you the perfect time for E-token in this site Every day.

New system For Indian E token July 11 2015

Surely everyone is doing well. I am with you again. This is my "New System for Indian E-token- 2015". Indian authorities did not consider that Bangladeshi, people are mankind. Last Friday afternoon once again they change their websites system and in front of us brought a new critical situation. Active all tricks have to change for this situation. Come and see the new system

Make Your Pc Faster In An Easy Way-part-3

Slim Cleaner is a free software for cleaning and optimizing PC and Mobile Device. It's a Golden Verified Partner of Microsoft Corporation. Specially Designed for WinXp, Vista, Win7, Win 8 and Win 10.

Remove shortcut virus in 30 second

Here we will show how you can easily get rid of this problem and remove "Shortcut Virus" from your PC.

Required Documents for Indian Visa Purpose

In fact, most of people do not know what to do when submit an e-token to IVAC/Visa Processing Center/Indian Embassy and which documents they have to collected and sorted. In the mean time, many local broker or fraud lead them to earn some big amount from sufferer. Let’s go to topic.

Saturday 25 July 2020

Disable | Stop | Turn Off Windows 10 Automatic Updates �� Permanently ��

Thursday 18 April 2019

Sunday 17 February 2019

বৈদেশিক সম্পর্ক

 বৈদেশিক সম্পর্ক
গত ২৫-২৬ মে ২০১৮ তারিখে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে ভারতের পরিশ্চমবঙ্গ সফর করেন। সফরকালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গের শান্তি নিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের অর্থায়নে নবনির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবন’-এর উদ্বোধন করেন।

এর পাশাপাশি তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত সমাবর্তনে 
হিসেবেও যোগাযোগ করেন।

সফরকালে আসানসোলে অবস্থিত কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানসূচক ডক্টর অব লিটারেচার (ডি.লিট) উপাধিতে ভূষিত করে।

ভারত থেকে ভেড়ামারা-বহরমপুর গ্রিডের মাধ্যমে ও ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বর্তমানে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে।

২০১৭ সালে শুধুমাত্র সৌদি আরবে রেকর্ড সংখ্যক ৫৫১,৩০৮ জন বাংলাদেশী নিয়োগলাভ করেছে।

জিসিসিভূক্ত অন্যান্য দেশেও কর্মসংস্থানের উর্ধ্বমূখী ধারা অব্যাহত থাকার পাশাপাশি জর্ডান, ইরাক এবং লেবাননেও আমাদের শ্রমবাজার সম্প্রসারিত হয়েছে।

 ২০১১ সালে বাংলাদেশ ও ভারত-দু’দেশের সরকার কর্তৃক স্থল সীমানা চুক্তি

১৯৭৪-এর প্রটোকল স্বাক্ষর এবং ২০১৫ এ স্থল সীমানা চুক্তির অনুসমর্থন আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদীর্ঘ প্রচেষ্টারই সুফল। ইন্সট্রুমেন্ট অব রেটিফিকেশন এবং লেটার অব মোডালিটিস স্বাক্ষরের মাধ্যমে তৎকালীন ১১১টি ভারতের ছিটমহল বাংলাদেশের এবং আমাদের ৫১টি ছিটমহল ভারতের অংশ হয়ে যায়।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী ড. মনমোহন সিং-এর বাংলাদেশ সফর ৬-৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ বাংলাদেশ সফর করেন। এই সফরের সবচেয়ে আলোচিত ল্যান্ডমার্ক সাফল্য হচ্ছে ১৯৭৪ সালের ঐতিহাসিক স্থল সীমান্ত চুক্তি বাস্তবায়ন যার ফলশ্রুতিতে ভারতের কংগ্রেসের উভয় কক্ষ অর্থ্যাৎ লোকসভা ও রাজ্যসভায় চুক্তির রেটিফিকেশন সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী’র বাংলাদেশ সফর ৬-৭ জুন ২০১৫ বাংলাদেশ সফর করেন। এ সফরে সর্বমোট ২২টি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়I

বাংলাদেশের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ ফুলবাড়ীতে (বাংলাবান্ধার বিপরীতে) ইমিগ্রেশন সুবিধা চালু করা হয়। স্থল শুল্ক স্টেশন/স্থল বন্দর এবং অন্যান্য ব্যবসা-বাণিজ্যিক অবকাঠামো উন্নয়নে দু’দেশ ধারাবাহিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আঞ্চলিক ও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পক উন্নয়ন এসকল পদক্ষেপসমূহ নিঃসন্দেহে ভূমিকা রাখবে।

গত কয়েক বছরে স্বাক্ষরিত দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য চুক্তি, অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল রুট সম্পর্কিত প্রটোকল, ঢাকা-গৌহাটি-শিলং এবং কলকাতা-ঢাকা-আগরতলা বাস সার্ভিস, চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দর ব্যবহার সম্পর্কিত সমঝোতা স্মারকসহ বিভিন্ন চুক্তি দেশ দু’টির আন্তঃযোগাযোগ সম্প্রসারণে যুগান্তকারী ভূমিকা রেখেছে। মৈত্রী এক্সপ্রেসের ঢাকা ও কলকাতায় প্রান্তীয় কাস্টমস ও ইমিগ্রেশন ব্যবস্থা চালু হয়েছে। খুলনা-কলকাতা ট্রেন সার্ভিস চালু হয়েছে। 

গত ২৫-২৬ মে ২০১৮ তারিখে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র মোদীর আমন্ত্রণে ভারতের পরিশ্চমবঙ্গ সফর করেন। সফরকালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পশ্চিমবঙ্গের শান্তি নিকেতনে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশের অর্থায়নে নবনির্মিত ‘বাংলাদেশ ভবন’-এর উদ্বোধন করেন।

এর পাশাপাশি তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মিত সমাবর্তনে ‘হিসেবেও যোগাযোগ করেন।

সফরকালে আসানসোলে অবস্থিত কাজী নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় এক বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সম্মানসূচক ডক্টর অব লিটারেচার (ডি.লিট) উপাধিতে ভূষিত করে।

ভারত থেকে ভেড়ামারা-বহরমপুর গ্রিডের মাধ্যমে ও ত্রিপুরার পালাটানা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বর্তমানে ৬৬০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করা হচ্ছে।



২০১৭ সালে শুধুমাত্র সৌদি আরবে রেকর্ড সংখ্যক ৫৫১,৩০৮ জন বাংলাদেশী নিয়োগলাভ করেছে।



জিসিসিভূক্ত অন্যান্য দেশেও কর্মসংস্থানের উর্ধ্বমূখী ধারা অব্যাহত থাকার পাশাপাশি জর্ডান, ইরাক এবং লেবাননেও আমাদের শ্রমবাজার সম্প্রসারিত হয়েছে।



মানব পাচারের শিকার বাংলাদেশি নাগরিকদের দ্রুততম সময়ে নিরাপদে দেশে ফিরিয়ে আনতে বাংলাদেশ সরকারের বলিষ্ঠ কূটনৈতিক কার্যক্রম আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসিত হয়েছে।

এসময় বিভিন্ন দেশের জলসীমায় উদ্ধারকৃত ২৫৫০ জনসহ লিবিয়া, থাইল্যান্ড ও ইয়েমেন
থেকে প্রায় ৪০ হাজার বাংলাদেশিকে দেশে ফিরিয়ে আনা হয়।

এপ্রিল ২০০৯ সালে সৌদি আরবের প্রয়াত বাদশা আব্দুল্লাহ এর আমন্ত্রণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সৌদি আরব সফর করেন।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরব সফর (জুন ২০১৬), সংযুক্ত আরব আমিরাত সফর (অক্টোবর ২০১৪), কাতার সফর (২০১২, ২০০৯), কুয়েতের প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফর (মে ২০১৬), ফিলিস্তিনের প্রেসিডেন্টের বাংলাদেশ সফর (ফেব্রুয়ারি ২০১৭) এ সকল দেশের সাথে আমাদের সম্পর্কের নবতর অধ্যায়ের সূচনা করার পাশাপাশি মধ্যপ্রাচ্যের অন্যান্য দেশের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রে গতিশীলতা বৃদ্ধি করেছে।

এই সময়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুসমূহের সাথে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা, নিরাপত্তা, বাণিজ্য, জনশক্তি ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত ৬২টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। ২০০৯- ২০১৭ মেয়াদে মধ্য প্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সাথে ৬২ টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।

 ২০১৪ ও ২০১৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপান সফর করেন। ২০১৪ সালে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশ সফরের মাধ্যমে দু’দেশের সম্পর্ক এক নতুন পর্যায়ে উন্নীত হয়েছে। 

তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির দশ বছর

পার্বত্য চট্টগ্রাম

পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় সমন্বিত সমাজ উন্নয়নে বাংলাদেশ সরকার ও ইউনিসেফ এর আর্থিক সহায়তায় প্রকল্পের ৩য় পর্যায়ে ৩২০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে বাস্তবায়িত হয়েছে। এ প্রকল্পের উল্লেখযোগ্য অর্জনসমূহ নিম্নরুপ:

৪০০০ পাড়াকেন্দ্র স্থাপনের মাধ্যমে প্রত্যন্ত পার্বত্য এলাকার ১,৬৫,৩৪৩ পরিবারকে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুষ্টি, পানি, পয়ঃব্যবস্থা ইত্যাদি মৌলিক সেবা প্রদান করা হচ্ছে।

 প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ৩টি প্রশিক্ষণকেন্দ্র মেরামতসহ ৫,১০৯ জন
পাড়াকর্মীদের মৌলিক প্রশিক্ষণ, ৪৩৪২ জন পাড়াকর্মীদের সঞ্জিবনী প্রশিক্ষণ, ৪০৩ জন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, ৩২,৮৪০ জনকে চাকুরীকালীন প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে।

 শিক্ষা : প্রকল্পভুক্ত ৩-৫ বছর বয়সী ১,৭৩,১৬৫ জন শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষার জন্য প্রস্তুতকরণের লক্ষ্যে পাড়াকেন্দ্রে শিশু বিকাশ ও প্রাক-শিক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ৪০০০ পাড়া কেন্দ্রে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ করা হয়েছে।

 বর্তমানে ৪০০০ পাড়া কেন্দ্রে ৫৪,০০০ শিশু প্রি-স্কুলে অধ্যয়নরত। পাড়াকেন্দ্র থেকে ২ লক্ষের বেশি শিশু প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছে।

 এছাড়া পার্বত্য চট্রগ্রাম এলাকায় ক্ষুদ্র ও পশ্চাদপদ নৃগোষ্ঠির মধ্যে প্রতি বছর ১০০০ জন শিক্ষার্থীর খাদ্য, আবাসন, পোশাক, পরিচ্ছদ, শিক্ষা উপকরণ বিনামূল্যে প্রাপ্তিসহ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষা লাভ করছে। বিদ্যালয়সমূহ থেকে এ পর্যন্ত ১১০০ শিক্ষার্থী এস,এস,সি পাশ করেছে।

স্বাস্থ্য : প্রতিরোধযোগ্য রোগের সংক্রমণ হ্রাস এবং এনিমিয়া প্রতিরোধের লক্ষ্যে প্রকল্প এলাকার সকল শিশু, মহিলা ও গর্ভবর্তী মহিলাকে টিকা গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে।


এছাড়াও পাড়াকেন্দ্রে ৬-২৩ মাস বয়সী ৯৪,৭২৪ জন শিশুদের জন্য ভিটামিন-মিনারেল পাউডার, কিশোরী ও গর্ভবর্তীদের আয়রন ট্যাবলেট, ১,২২,৪৩৫ জন প্রসুতি মায়েদের জন্য ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল বিতরণ, ৮১,৭১০ জন কিশোরীদের জন্য কৃমিনাশক বড়ি বিতরণ, ৫৩৪ জনকে DNI প্রশিক্ষণ ও ২০৪৫ জনকে MNHI প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে।

পানি ও পয় : ব্যবস্থা উন্নয়ন: প্রকল্প এলাকায় ১২০টি নলকূপ স্থাপন ও সংস্কার, ৫,৪২৩টি স্বল্পব্যয়ী স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা সরবরাহ, ১,৩৫০ জন কেয়ার টেকার প্রশিক্ষণ ও টুলবক্স বিতরণ এবং ১,২০৫টি হ্যান্ড ওয়াসিং ডিভাইস স্থাপন করা হয়েছে।

 উন্নয়ন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার জন্য ৪১৭.০০ কোটি টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে ২০১৮ হতে ২০২১ মেয়াদে বাস্তবায়নের জন্য ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান’ শীর্ষক প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রত্যন্ত অঞ্চলসমূহকে বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় আনার জন্যে মোট ৭৬০৬.৩১ (১ম সংশোধিত) লক্ষ টাকা প্রাক্কলিত ব্যয়ে জুলাই, ২০১৫-২০১৯ সালের জুন মেয়াদে প্রকল্পটি গ্রহণ করা হয়েছে। উক্ত প্রকল্পের আওতায় গুরুত্বপূর্ণ অর্জনসমূহ

২০১৫-১৬ অর্থ বছরে ২০০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে বান্দরবান জেলায় ২৩৬টি, রাঙামাটি জেলায় ১২০টি ও খাগড়াছড়ি জেলায় ১২০টি ৬৫ওয়াট পিক ক্ষমতার সোলার হোম সিস্টেম সরবরাহ ও স্থাপন করা হয়। ৪৪০ জন উপকারভোগীকে সোলার সিস্টেমের রক্ষণাবেক্ষণ ও ব্যবহারবিধি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ২৪৪৪ লক্ষ টাকা ব্যয়ে বান্দরবান জেলায় ২১২৪টি, রাঙামাটি জেলায় ১৭৫৩টি ও খাগড়াছড়ি জেলায় ১৫৩৭টি ৬৫ ওয়াট পিক ক্ষমতার সোলার হোম সিস্টেম সরবরাহ ও স্থাপন করা হয়। ৩৪০০ জন উপকারভোগীকে সোলার সিস্টেমের রক্ষণাবেক্ষণের ও ব্যবহারবিধি সম্পর্কে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।

সাজেক রুইলুই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাল্টিমিডিয়া সমৃদ্ধ শ্রেণিকক্ষের লক্ষ্যে ২৪টি ২৫০ ওয়াট পিক ক্ষমতার সোলার কমিউনিটি সিস্টেম সরবরাহ ও স্থাপন করা হয়।

প্রকেল্পের আরডিপিপি‘তে আরও ৫০০০টি সোলার হোম সিস্টেম ৫৮৯০টি মোবাইল চার্জার এবং ১২ ওয়াট পিকের পরিবর্তে ৩২ ওয়াট পিকের ২৩১৫টি সোলার কমিউনিটি সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।


ঢাকার বেইলি রোডে পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স উদ্বোধন।


তথ্যসূত্র: বাংলাদেশ অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির দশ বছর

যুব ও ক্রীড়া

Under Processing.

সংস্কৃতি

Under Processing.

ধর্ম

Under Processing.

মুক্তিযুদ্ধ

Under Processing.

 

Contact Us

Name

Email *

Message *

Pageviews from the past week

They Love Us!

Protected by Copyscape

Like Us On Facebook