E-token Time For Indian Visa

Most of the people know that, To get Indian Visa E-token is too much difficult. If you able to try just perfect time, may be you will get an e token for Indian visa. We try to serve you the perfect time for E-token in this site Every day.

New system For Indian E token July 11 2015

Surely everyone is doing well. I am with you again. This is my "New System for Indian E-token- 2015". Indian authorities did not consider that Bangladeshi, people are mankind. Last Friday afternoon once again they change their websites system and in front of us brought a new critical situation. Active all tricks have to change for this situation. Come and see the new system

Make Your Pc Faster In An Easy Way-part-3

Slim Cleaner is a free software for cleaning and optimizing PC and Mobile Device. It's a Golden Verified Partner of Microsoft Corporation. Specially Designed for WinXp, Vista, Win7, Win 8 and Win 10.

Remove shortcut virus in 30 second

Here we will show how you can easily get rid of this problem and remove "Shortcut Virus" from your PC.

Required Documents for Indian Visa Purpose

In fact, most of people do not know what to do when submit an e-token to IVAC/Visa Processing Center/Indian Embassy and which documents they have to collected and sorted. In the mean time, many local broker or fraud lead them to earn some big amount from sufferer. Let’s go to topic.

Saturday, 16 February 2019

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ছিল ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের সশস্ত্র সংগ্রাম, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালি নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে গেৱিলাযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে। ২৫ মার্চের কালো রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পুলিশ ও ই.পি.আর.-কে হত্যা করে এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল আওয়ামী লীগ প্রধান বাঙালিদের তৎকালীন জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেপ্তার করে। পার্বত্য চট্টগ্ৰামেৱ কালুৱঘাট বেতাৱ কেন্দ্ৰো থেকে ৮ম পূৰ্ব বেঙ্গল ৱেজিমেন্টেৱ উপ প্ৰধান মেজৱ জিয়াউর ৱহমান ও চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতা এম. এ. হান্নান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ 

পরিকল্পিত গণহত্যার মুখে সারাদেশে শুরু হয়ে যায় প্রতিরোধযুদ্ধ; জীবন বাঁচাতে কয়েক হাজাৱ আওয়ামী লীগেৱ নেতাৱা পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে আশ্রয় গ্রহণ করে। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলস (ইপিআর), ইস্ট পাকিস্তান পুলিশ, সামরিক বাহিনীর বাঙালি সদস্য এবং সর্বোপরি বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী সাধারণ মানুষ দেশকে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর কব্জা থেকে স্বাধীন করতে কয়েক মাসের মধ্যে গড়ে তোলে মুক্তিবাহিনী। গেরিলা পদ্ধতিতে যুদ্ধ চালিয়ে গেৱিলা বাহিনী সারাদেশে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে ব্যতিব্যস্ত করে তোলে। স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ ভারতের কাছ থেকে নুন্যতম অর্থনৈতিক, সামরিক ও কূটনৈতিক সাহায্য লাভ করে। ডিসেম্বরের শুরুর দিকে যখন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর পতন অনিবার্য হয়ে ওঠে, তখন তারা গেৱিলা বাহিনীর কাছে পরাজয়ের লজ্জা এড়াবার জন্য এবং স্বাধীনতা যুদ্ধকে আন্তর্জাতিক সংঘর্ষে পরিণত করার উদ্দেশ্যে ৩ ডিসেম্বর ভারতে বিমান হামলার মাধ্যমে ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত হয়।

অত:পর ভারত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরিভাবে জড়িয়ে পড়ে। মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সম্মিলিত আক্রমণের মুখে ইতোমধ্যে পর্যদুস্ত ও হতোদ্যম পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী যুদ্ধ বিৱতীৱ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তান ৯৩,০০০ হাজার সৈন্যসহ আক্শ্মীকভাবে যুদ্ধবিৱতী বদলে আত্মসমর্পণের দলীল সই করে। এসময় পাকিস্তানি বাহিনীর পক্ষ থেকে দলীলে সই করেন আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজি। এরই মাধ্যমে নয় মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধের অবসান হয়। ভাৱতীয় বাহিনী বাংলাদেশ আৱ প্ৰায় তিনি মাসেৱও অধিক সময় ৱয়ে যায়। অবশেষে অনেক কূটনৈতিক চাপেৱ মুখে ভাৱত বাংলাদেশ ত্যাগ কৱতে বাধ্য হয়। 


পটভূমি
১৯৪৭ সালের আগস্ট মাসে ব্রিটিশ শাসনাধীন ভারতীয় উপমহাদেশ স্বাধীন হয় এবং ভারত বিভক্ত হয়ে দুটি পৃথক স্বাধীন রাষ্ট্রের জন্ম হয়। মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা নিয়ে গঠিত হয় পাকিস্তান এবং হিন্দু ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বী অধ্যুষিত অঞ্চল নিয়ে গঠিত হয় ভারত। নবগঠিত রাষ্ট্র পাকিস্তান দুই হাজার মাইলের ব্যবধানে অবস্থিত দুটি প্রদেশের সমন্বয়ে গঠিত হয় - পূর্ব পাকিস্তান (অধুনা বাংলাদেশ) ও পশ্চিম পাকিস্তান। ভৌগোলিক ও সাংস্কৃতিক দিক দিয়ে যোজন যোজন ব্যবধানে অবস্থিত এ দুটি অংশের মধ্যে মিল ছিল কেবল সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মে। পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকেই এর পূর্ব অংশ পশ্চিম অংশের তুলনায় নানাভাবে বঞ্চিত হতে থাকে এবং স্বাধীন বাংলাদেশের জন্মের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ ২৩ বছর ছিল পশ্চিম পাকিস্তান কর্তৃক পূর্ব পাকিস্তানকে শোষণ-বঞ্চনার ইতিহাস।  

১৯৭০-এর নির্বাচন
৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণ

পাকিস্তানের রাজনৈতিক পরিস্থিতি চূড়ান্ত নাটকীয়তার মুখোমুখি হয় যখন ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে পূর্ব পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় দল পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী লীগ নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে। দলটি পূর্ব পাকিস্তানের ১৬৯ টি আসন হতে ১৬৭ টি আসনে জয়লাভ করে এবং ৩১৩ আসনবিশিষ্ট জাতীয় পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পায়, যা আওয়ামী লীগকে সরকার গঠনের অধিকার প্রদান করে। কিন্তু নির্বাচনে দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠতাপ্রাপ্ত দল পাকিস্তান পিপলস পার্টির নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো শেখ মুজিবের পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার বিরোধিতা করেন। তিনি প্রস্তাব করেন পাকিস্তানের দুই প্রদেশের জন্যে থাকবে দু'জন প্রধানমন্ত্রী। "এক ইউনিট কাঠামো" নিয়ে ক্ষুব্ধ পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের মধ্যে এরূপ অভিনব প্রস্তাব নতুন করে ক্ষোভের সঞ্চার করে। ভুট্টো মুজিবের ৬-দফা দাবি মেনে নিতেও অস্বীকৃতি প্রকাশ করেন। মার্চের ৩ তারিখ পূর্ব ও পশ্চিম অংশের এই দুই নেতা পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতিকে সঙ্গে নিয়ে দেশের ভাগ্য নির্ধারণে ঢাকায় বৈঠকে মিলিত হন। তবে বৈঠক ফলপ্রসূ হয় না। মুজিব সারা দেশে ধর্মঘটের ডাক দেন। ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) এক ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন। এই ভাষণে তিনি ২৫শে মার্চ জাতীয় পরিষদের অধিবেশনের আগেই বাস্তবায়নের জন্য চার দফা দাবি পেশ করেন:

    অবিলম্বে সামরিক আইন প্রত্যাহার করতে হবে।
    সামরিক বাহিনীকে সেনানিবাসে ফিরে যেতে হবে।
    নিহত ব্যক্তিদের সঠিক সংখ্যা অনুসন্ধান করতে হবে।
    ২৫ মার্চে জাতীয় পরিষদের অধিবেশনের আগে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে।

শেখ মুজিব তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণে ঘোষণা করলেন, "এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম"। তাঁর এই ভাষণ গোটা জাতিকে স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষায় উন্মাতাল করে তোলে।

শেখ মুজিবের নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ ১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভ করে সরকার গঠনের অধিকার অর্জন করে, কিন্তু পাকিস্তানের সামরিক সরকার ক্ষমতা কোনো পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের হাতে ছেড়ে দিতে রাজি ছিল না। যদিও ৩ মার্চ ঢাকায় জাতীয় পরিষদের অধিবেশনের তারিখ নির্ধারিত হয়, কিন্তু ভেতরে ভেতরে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান পশ্চিম পাকিস্তানের নেতা জুলফিকার আলী ভুট্টো এবং সামরিক বাহিনীর অফিসারদের নিয়ে ষড়যন্ত্রের নীলনকশা বুনতে শুরু করেন। ১৯৭১ সালের ১ মার্চ কোন কারণ ছাড়াই ৩ তারিখের নির্ধারিত অধিবেশন বাতিল করা হয়। এই সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ পূর্ব পাকিস্তানের মানুষের ধৈর্যের সীমা ছাড়িয়ে যায়। সারা দেশে বিক্ষোভের বিস্ফোরণ হয়। ঢাকা পরিণত হয় মিছিলের নগরীতে। বঙ্গবন্ধু সারা দেশে ৫ দিনের হরতাল এবং অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেন। তাঁর আহবানে সারা পূর্ব পাকিস্তান কার্যত অচল হয়ে যায়। সামরিক সরকার কারফিউ জারি করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে, কিন্তু এতে আন্দোলন প্রশমিত হয়নি। ৫ দিন হরতাল শেষে ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু তাঁর ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেন।
মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক

সারা দেশ যখন ক্ষোভে উত্তাল, তখন ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এসে শেখ মুজিবের সঙ্গে সরকার গঠন ও ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যাপারে আলোচনা শুরু করেন। কিন্তু একই সঙ্গে সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা চালানোর পূর্বপ্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকে। বেলুচিস্তানের কসাই হিসেবে পরিচিত জেনারেল টিক্কা খানকে পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর হিসেবে ঢাকায় প্রেরণ করা হয়, কিন্তু কোন বাঙালি বিচারপতি তাঁকে শপথ পাঠ করাতে রাজি হন নি। পূর্ব পাকিস্তানে সৈন্য ও অস্ত্রশস্ত্র আনা হতে থাকে। ১০ থেকে ১৩ মার্চের মধ্যে পাকিস্তান এয়ারলাইন্স তাদের সব আন্তর্জাতিক ফ্লাইট বাতিল করে পূর্ব পাকিস্তানে জরুরীভিত্তিতে "সরকারি যাত্রী" পরিবহণ করতে। এই "সরকারি যাত্রী"দের প্রায় সবাই ছিল সাদা পোশাকে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর সেনা। এমভি সোয়াত নামে গোলাবারুদ ও অস্ত্রশস্ত্র বোঝাই একটি পাকিস্তানি জাহাজ চট্টগ্রাম বন্দরে ভেড়ে। কিন্তু বন্দরের নাবিক ও শ্রমিকেরা মালামাল খালাস করতে অস্বীকার করে। ইস্ট পাকিস্তান রাইফেলসের একটি দল বাঙালি প্রতিবাদকারীদের ওপর গুলি চালাতে অস্বীকার করে, যার মাধ্যমে শুরু হয় বাঙালি সৈনিকদের বিদ্রোহ। অনেক আশা সত্বেও মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক সফল হয় নি। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ইয়াহিয়া খান পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীকে বাঙালি নিধনযজ্ঞের সবুজ সংকেত প্রদান করে সন্ধ্যায় গোপনে পশ্চিম পাকিস্তান যাত্রা করেন।
গণহত্যা ও জনযুদ্ধের সূত্রপাত
মূল নিবন্ধ: ১৯৭১ সালের বাংলাদেশ গণহত্যা

২৫শে মার্চ রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী শুরু করে অপারেশন সার্চলাইট নামের গণহত্যাযজ্ঞ। এশিয়া টাইমসের ভাষ্য অনুযায়ী,

    সামরিক বাহিনীর বড় বড় অফিসারদের নিয়ে বৈঠকে ইয়াহিয়া খান ঘোষণা করেন "তিরিশ লক্ষ বাঙালিকে হত্যা করো, তখন দেখবে বাকিরা আমাদের হাত চেটে খাবে।" সে পরিকল্পনা মতোই ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী অপারেশন সার্চলাইট আরম্ভ করে যার উদ্দেশ্য ছিল বাঙালি প্রতিরোধ গুঁড়িয়ে দেয়া। এরই অংশ হিসাবে সামরিক বাহিনীর বাঙালি সদস্যদের নিরস্ত্র করে হত্যা করা হয়, ছাত্র ও বুদ্ধিজীবীদের নিধন করা হয় এবং সারা বাংলাদেশে নির্বিচারে সাধারণ মানুষ হত্যা করা হয়।

হত্যাকাণ্ডের খবর যাতে পৃথিবীর অন্যান্য দেশে না পৌঁছায় সে লক্ষ্যে ২৫ মার্চের আগেই বিদেশি সাংবাদিকদের ঢাকা পরিত্যাগে বাধ্য করা হয়। তারপরও সাংবাদিক সাইমন ড্রিং জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ঢাকায় অবস্থান করে ওয়াশিংটন পোস্টের মাধ্যমে সারা পৃথিবীকে এই গণহত্যার খবর জানিয়েছিলেন। যদিও এই হত্যাযজ্ঞের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল ঢাকা, বাঙালি হত্যা পুরো দেশজুড়ে চালানো হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলগুলো ছিল তাদের বিশেষ লক্ষ্য। একমাত্র হিন্দু আবাসিক হল - জগন্নাথ হল - পুরোপুরি ধ্বংস করে দেয় পাকিস্তানি সেনাবাহিনী। এতে ৬০০ থেকে ৭০০ আবাসিক ছাত্র নিহত হয়। যদিও পাকিস্তানি সেনাবাহিনী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ধরনের ঠাণ্ডা মাথার হত্যাকাণ্ডের কথা অস্বীকার করেছে, তবে হামিদুর রহমান কমিশনের মতে বিশ্ববিদ্যালয়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ব্যাপক শক্তি প্রয়োগ করেছিলো। জগন্নাথ হল এবং অন্যান্য ছাত্র হলগুলোতে পাকিস্তানিদের হত্যাযজ্ঞের চিত্র ভিডিওটেপে ধারণ করেন তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তান ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনলজি (বর্তমান বুয়েট) এর প্রফেসর নূরুল উলা।

পুরো বাংলাদেশেই হিন্দু এলাকাগুলো বিশেষ ক্ষতির সম্মুখীন হয়। মধ্যরাতের আগেই ঢাকা পুরোপুরি জ্বলছিল, বিশেষভাবে পূর্ব দিকের হিন্দুপ্রধান এলাকাগুলো। ২ আগস্ট, ১৯৭১ টাইম সাময়িকীর প্রতিবেদন অনুযায়ী, "হিন্দুরা, যারা মোট শরণার্থীদের তিন-চতুর্থাংশ, পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর ক্রোধ ও আক্রোশ বহন করছিল"।
স্বাধীনতার ঘোষণা

টেক্সাসে বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধা ও মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত নথি সংগ্রাহক মাহবুবুর রহমান জালাল বলেন, “বিভিন্ন সূত্র ও দলিল থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী এই প্রমাণিত হয় যে, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যা ছিল তাঁর বা অন্য কারো হয়ে ঘোষণা দেয়ার অনেক পূর্বে। ২৫ মার্চে মুজিব-ইয়াহিয়া বৈঠক ভেঙে গেলে ইয়াহিয়া গোপনে ইসলামাবাদে ফিরে যান। এবং গণহত্যা চালানোর পর[২৭] পাকিস্তানি সেনারা সেই রাতেই বঙ্গবন্ধুসহ তার পাঁচ বিশ্বস্ত সহকারীকে গ্রেপ্তার করে।  গ্রেপ্তার হওয়ার পূর্বে তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা লিখে যান। মূল ঘোষণার অনুবাদ নিম্নরূপঃ

    এটাই হয়ত আমার শেষ বার্তা, আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের মানুষকে আহ্বান জানাই, আপনারা যেখানেই থাকুন, আপনাদের সর্বস্ব দিয়ে দখলদার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত প্রতিরোধ চালিয়ে যান। বাংলাদেশের মাটি থেকে সর্বশেষ পাকিস্তানি সৈন্যটিকে উৎখাত করা এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের আগ পর্যন্ত আপনাদের যুদ্ধ অব্যাহত থাকুক।

বিভিন্ন মাধ্যমে ঘোষণাপত্র

২৫-শে মার্চ থেকে ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে অবস্থানরত সকল সাংবাদিককে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী ২ দিন যাবৎ অবরুদ্ধ করে রাখে। স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র  সেখান থেকে ঘোষণা হয় যে “শেখ মুজিব পূর্ব পাকিস্তানে সাড়ে সাত কোটি জনগণকে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের নাগরিক হিসেবে ঘোষণা করেছেন”। গত তিন দশকের বেশি সময় ধরে স্বাধীনতার মূল ঘোষক কে ছিলেন তা নিয়ে ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এই কারণে ১৯৮২ সালে সরকারিভাবে একটি ইতিহাস পুস্তক প্রকাশিত হয় যাতে ৩টি বিষয় উপস্থাপিত হয়।
    শেখ মুজিবুর রহমান একটি ঘোষণাপত্র লিখেন ২৫ মার্চ মাঝরাত কিংবা ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে।
    শেখ মুজিবুর রহমানের ঘোষণাপত্রটি ২৬ তারিখে স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত হয়। কিন্তু সীমিতসংখ্যক মানুষ সেই সম্প্রচারটি শুনেছিল।
    পূর্ব বাংলা রেজিমেন্টের মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের হয়ে ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। যা আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম প্রচার করে, ফলে বিশ্ব বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সম্পর্কে জানতে পারে। ঘোষণাটি ছিল নিম্নরূপঃ
    On behalf of our great national leader, supreme commander of Bangladesh Sheikh Mujibur Rahman do hereby proclaim the independence of Bangladesh. It is further proclaimed that Sheikh Mujibur Rahman is sole leader of elected representatives of 75 million people of Bangladesh. I therefore appeal on behalf of our great leader Sheikh Mujibur Rahman to the government of all democratic countries of the world specially big world part and neighboring countries to take effective steps to stop immediately. The awful genocide that has been carried on by the army of occupation from Pakistan. The legally elected representatives of the majority of the people as repressionist, it is cruel joke and contradiction in terms which should be fool none. The guiding principle of a new step will be first neutrality, second peace and third friendship to all and anonymity to none. ─ May Allah help us, Jai Bangla.  



অস্থায়ী সরকার গঠন
১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনার জন্য অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকারের আনুষ্ঠানিক প্রতিষ্ঠা হয় কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমা (বর্তমানে জেলা) বৈদ্যনাথতলার অন্তর্গত ভবেরপাড়া (বর্তমান মুজিবনগর) গ্রামে। শেখ মুজিবুর রহমান এর অনুপস্থিতিতে তাঁকে রাষ্ট্রপতি করে সরকার গঠন করা হয়। অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম এবং প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব অর্পিত হয় তাজউদ্দিন আহমদের উপর।[৩৩] বাংলাদেশের প্রথম সরকার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকের সামনে শপথ গ্রহণ করে আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব পালন শুরু করে। এই শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠের মাধ্যমে ২৬ মার্চ হতে বাংলাদেশকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসাবে ঘোষণা করা হয়।  


যুদ্ধক্ষেত্রের কাঠামো
আরও দেখুন: বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সেক্টরসমূহের তালিকা
এগারোটি সেক্টর

স্বাধীনতা যুদ্ধে গেরিলাদের প্রথম পর্যায়ের যুদ্ধগুলো ছিল পরিকল্পনাহীন ও অপ্রস্তুত। ২৬শে মার্চ সারা দেশে প্রতিরোধ শুরু হয় এবং এপ্রিলের শুরুতেই প্রবাসী সরকার গঠিত হয়। কিন্তু অস্ত্রপ্রাপ্তি ও প্রশিক্ষণ - এই দুইয়ের ঘাটতির কারণে বাংলাদেশের স্বাধীনতার লড়াই পরিকল্পিত রূপ পেতে পেতে জুন মাস পার হয়ে যায়। ১১ জুলাই বাংলাদেশের সামরিক কমান্ড তৈরি করা হয়। কর্নেল (অবঃ) মুহম্মদ আতাউল গণি ওসমানীকে বাংলাদেশ বাহিনীৱ সৰ্বাধীনায়ক, বাংলাদেশকে সর্বমোট ১১টি সেক্টরে[৩৫] ভাগ করা হয় এবং পাকিস্তানি সেনাবাহিনী থেকে পালিয়ে আসা কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে প্রতিটি সেক্টরের জন্যে একজন করে অধিনায়ক নির্বাচন করা হয়।

১নং সেক্টর
চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে ফেনী নদী পর্যন্ত
মেজর জিয়াউর রহমান (এপ্রিল - জুন)
মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন-ফেব্ৰুয়াৱী)
২নং সেক্টর
নোয়াখালী জেলা, কুমিল্লা জেলার আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন পর্যন্ত এবং ফরিদপুর ও ঢাকার অংশবিশেষ
মেজর খালেদ মোশাররফ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)
মেজর এ.টি.এম. হায়দার (সেপ্টেম্বর-ফেব্ৰুয়াৱী)
৩নং সেক্টর
সিলেট জেলার হবিগঞ্জ মহকুমা, কিশোরগঞ্জ মহকুমা, আখাউড়া-ভৈরব রেললাইন থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে কুমিল্লা ও ঢাকা জেলার অংশবিশেষ
মেজর কে.এম. শফিউল্লাহ (এপ্রিল-সেপ্টেম্বর)
মেজর এ.এন.এম. নুরুজ্জামান (সেপ্টেম্বর-ফেব্ৰুয়াৱী)
৪নং সেক্টর
সিলেট জেলার পূর্বাঞ্চল এবং খোয়াই-শায়েস্তাগঞ্জ রেললাইন বাদে পূর্ব ও উত্তর দিকে সিলেট-ডাউকি সড়ক পর্যন্ত
মেজর সি.আর. দত্ত
৫নং সেক্টর
সিলেট-ডাউকি সড়ক থেকে সিলেট জেলার সমগ্র উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চল
মীর শওকত আলী
৬নং সেক্টর
সমগ্র রংপুর জেলা এবং দিনাজপুর জেলার ঠাকুরগাঁও মহকুমা
উইং কমান্ডার এম.কে. বাশার
৭নং সেক্টর
দিনাজপুর জেলার দক্ষিণাঞ্চল, বগুড়া, রাজশাহী এবং পাবনা জেলা
মেজর কাজী নুরুজ্জামান
৮নং সেক্টর
সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুরের অধিকাংশ এলাকা এবং দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়কের উত্তরাংশ
মেজর আবু ওসমান চৌধুরী (এপ্রিল- আগস্ট)
মেজর এম.এ. মনজুর (আগস্ট-ফেব্ৰুয়াৱী)
৯নং সেক্টর
দৌলতপুর-সাতক্ষীরা সড়ক থেকে খুলনার দক্ষিণাঞ্চল এবং সমগ্র বরিশাল ও পটুয়াখালী জেলা
মেজর এম.এ. জলিল (এপ্রিল-ডিসেম্বর প্রথমার্ধ)
মেজর জয়নুল আবেদীন (ডিসেম্বরের অবশিষ্ট দিন)
১০নং সেক্টর
কোনো আঞ্চলিক সীমানা নেই। নৌবাহিনীর কমান্ডো দ্বারা গঠিত। শত্রুপক্ষের নৌযান ধ্বংসের জন্য বিভিন্ন সেক্টরে পাঠানো হত
১১নং সেক্টর
কিশোরগঞ্জ মহকুমা বাদে সমগ্র ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা এবং নগরবাড়ি-আরিচা থকে ফুলছড়ি-বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত যমুনা নদী ও তীর অঞ্চল
মেজর জিয়াউর রহমান (জুন - অক্টোবর)[৩৬]
মেজর আবু তাহের (অক্টোবর-নভেম্বর)
স্কোয়ড্ৰণ লীডাৱ এম হামিদুল্লাহ খান (নভেম্বর-ফেব্ৰুয়াৱী)

    ১০ নং সেক্টরটি ছিল কমান্ডার-ইন-চিফের (সি-ইন-সি) সরাসরি তত্ত্বাবধানে, যার মধ্যে নৌ-বাহিনী ও সি-ইন-সির বিশেষ বাহিনীও অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩৭] তবে উপযুক্ত কোন কর্মকর্তা ছিলেন না বলে ১১ নং সেক্টরের (নৌ সেক্টর) কোন সেক্টর অধিনায়ক ছিল না; এ সেক্টরের গেৱিলাৱা যখন যে সেক্টরে অভিযান চালাতেন, তখন সে সেক্টরের সেক্টর অধিনায়কের অধীনে থাকতেন।[৩৮] গেৱিলাদেৱ বেশির ভাগ প্রশিক্ষণ শিবির ছিল সীমান্ত এলাকায় এবং ভারতের সহায়তায় গেৱিলা প্রশিক্ষণ লাভ করত। সম্মুখ যুদ্ধে লড়াই করার জন্যে তিনটি ব্রিগেড (১১ ব্যাটালিয়ন) তৈরি করা হয়। এছাড়াও প্রায় ১,০০০ গেরিলা প্রশিক্ষণ দিয়ে দেশের ভেতরে নিয়মিত বিভিন্ন অভিযানে পাঠানো হতো।

আগস্ট মাস থেকে শুরু হয় পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ঐতিহাসিক নৌ-আক্রমণ। ইতিহাসে এ আক্রমণ অপারেশন জ্যাকপট নামে পরিচিত।  


পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ ও বিজয়
ডিসেম্বরের শুরুতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে পড়ে। মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সামরিক বাহিনীর সম্মিলিত আক্রমণের মুখে ইতোমধ্যে পর্যদুস্ত ও হতোদ্যম পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে পাকিস্তানি সামরিক কর্মকর্তারা ৯৩,০০০ হাজার সৈন্যসহ আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেন। এরই মাধ্যমে নয় মাস ব্যাপী রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের অবসান ঘটে; প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালি জাতির প্রথম স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশ।


৯ ডিসেম্বর এক বার্তায় গভর্নর মালিক পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতিকে জানান, ‘সামরিক পরিস্থিতি নাজুক হয়ে পড়েছে। পশ্চিমে শত্রু ফরিদপুরের কাছে চলে এসেছে এবং পূর্বে লাকসাম ও কুমিল্লায় আমাদের বাহিনীকে পাশ কাটিয়ে মেঘনা নদীর ধারে পৌঁছেছে। বাইরের সাহায্য যদি না আসে, তবে শত্রু যেকোনো দিন ঢাকার উপকণ্ঠে পৌঁছে যাবে। পুনরায় আপনাকে বলছি, আশু যুদ্ধবিরতি ও রাজনৈতিক সমাধানের কথা বিবেচনা করুন।’ এরপর ১০ ডিসেম্বর গভর্নরের সামরিক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী ও মুখ্য সচিব পশ্চিম পাকিস্তানি কর্মকর্তা মুজাফফর হোসেন ক্যান্টনমেন্টে জেনারেল নিয়াজির সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা করেন এবং ঢাকায় জাতিসংঘের প্রতিনিধির কাছে ‘আত্মসমর্পণের’ আবেদন হস্তান্তর করেন।[৪১] এতে অবশ্য কৌশলে আত্মসমর্পণ শব্দটি বাদ দিয়ে অস্ত্রসংবরণ কথাটি ব্যবহার করা হয়। এই আবেদনে আরো লেখা ছিল,

‘যেহেতু সংকটের উদ্ভব হয়েছে রাজনৈতিক কারণে, তাই রাজনৈতিক সমাধান দ্বারা এর নিরসন হতে হবে। আমি তাই পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির দ্বারা অধিকারপ্রাপ্ত হয়ে পূর্ব পাকিস্তানের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের ঢাকায় সরকার গঠনের জন্য আহ্বান জানাই। আমি শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের ব্যবস্থা নেয়ার জন্য জাতিসংঘকে আহ্বান জানাই।’

এই আবেদন ঢাকায় জাতিসংঘের প্রতিনিধি পল মার্ক হেনরির হাতে দেওয়া হয়। পাকিস্তানি মহলে বার্তাটি মালিক-ফরমান আলী বার্তা হিসেবে পরিচিতি পায়। পরদিন তা আবার প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়।

মুক্তিযোদ্ধা ও ভারতীয় সৈন্যরা ঢাকা ঘেরাও করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে আত্মসমর্পণ করার জন্যে আহবান করে। মিত্রবাহিনী কর্তৃক গভর্নর হাউজে (বর্তমান বঙ্গভবন) বোমাবর্ষণের কারণে গভর্নর মালিকের নেতৃত্বাধীন পূর্ব পাকিস্তানের পুতুল সরকারও ইতোমধ্যে পদত্যাগ করে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে (বর্তমান হোটেল শেরাটন) আশ্রয় নেয়। সময় থাকতে শান্তিপূর্ণভাবে আত্মসমর্পণের আহবান জানিয়ে আকাশ থেকে অনবরত প্রচারপত্র ফেলা হতে থাকে।  


অবশেষে নিয়াজির অনুরোধে ১৫ ডিসেম্বর বিকেল সাড়ে পাঁচটা থেকে পরদিন সকাল সাড়ে নয়টা পর্যন্ত ভারতীয় বিমান আক্রমণ স্থগিত রাখা হয়। পরদিন সকালে বিমান আক্রমণবিরতির সময়সীমা শেষ হওয়ার কিছু আগে মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলী জাতিসংঘের প্রতিনিধি জন কেলির মাধ্যমে ভারতীয় সামরিক কর্তৃপক্ষকে অস্থায়ী যুদ্ধবিরতির সময়সীমা আরও ছয় ঘণ্টার জন্য বাড়িয়ে দিয়ে ভারতের একজন স্টাফ অফিসার পাঠানোর অনুরোধ জানান যাতে অস্ত্রসমর্পণের ব্যবস্থাদি স্থির করা সম্ভব হয়। এই বার্তা পাঠানোর কিছু আগে অবশ্য ভারতীয় মেজর জেনারেল নাগরার বাহিনী কাদের সিদ্দিকীর মিলিশিয়া বাহিনীকে সঙ্গে করে মিরপুর সেতুতে হাজির হন এবং সেখান থেকে নাগরা নিয়াজিকে আত্মসমর্পণের আহ্বান জানান। নিয়াজির আত্মসমর্পণের ইচ্ছা ব্যক্ত হওয়ার পর সকাল ১০:৪০ মিনিটে মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে নিয়ে নাগরার বাহিনী ঢাকা শহরে প্রবেশ করে। পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণের দলিল এবং সংশ্লিষ্ট অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাদি চূড়ান্ত করার জন্য ভারতীয় ইস্টার্ন কমান্ডের চীফ অব স্টাফ মেজর জেনারেল জ্যাকব মধ্যাহ্নে ঢাকায় এসে পৌঁছান। বিকেল চারটার আগেই বাংলাদেশ নিয়মিত বাহিনীর দুটি ইউনিটসহ মোট চার ব্যাটালিয়ন সৈন্য ঢাকায় প্রবেশ করে। সঙ্গে কয়েক সহস্র মুক্তিযোদ্ধা। ঢাকার জনবিরল পথঘাট ক্রমে জনাকীর্ণ হয়ে উঠতে শুরু করে ‘জয় বাংলা’ মুখরিত মানুষের ভিড়ে। বিকেল চারটায় ভারতের ইস্টার্ন কমান্ডের প্রধান ও ভারত-বাংলাদেশ যুগ্ম-কমান্ডের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা, বাংলাদেশের ডেপুটি চীফ অব স্টাফ গ্রুপ ক্যাপ্টেন আব্দুল করিম খোন্দকার এবং ভারতের অপরাপর সশস্ত্রবাহিনীর প্রতিনিধিগণ ঢাকায় অবতরণ করেন। কিছুক্ষণ পরেই ইন্দিরা গান্ধী পূর্ব ও পশ্চিম উভয় রণাঙ্গনে ভারতের পক্ষ থেকে এককভাবে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করেন।[৪০]

১৬ ডিসেম্বর বিকেলে রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বাংলাদেশে অবস্থিত পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল নিয়াজি হাজার হাজার উৎফুল্ল জনতার সামনে আত্মসমর্পণের দলিলে স্বাক্ষর করেন। প্রায় ৯৩,০০০ পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে, যা ছিল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর সর্ববৃহৎ আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের মানুষের বহু আকাঙ্ক্ষিত বিজয় ধরা দেয় যুদ্ধ শুরুর নয় মাস পর। ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পন করলেও সারা দেশে সকল পাকিস্তানি সৈন্যকে আত্মসমর্পণ করাতে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় লেগে যায়। পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের দিনই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের দক্ষিণতম প্রান্তে প্রবেশ করে। কিন্তু বাংলাদেশ তখন পাকিস্তানের দখল থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্ত।  


তথ্যসূত্র -উইকিপিডিয়া.

২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন

রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ (২১ ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ এর ভাষা আন্দোলন এর দিন যা ঘটেছিল )



ঢাকা: ২০ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যায় ঘোষনা আসে পরদিন অর্থাৎ ২১ ফেব্রুয়ারী ১৪৪ ধারা জারী করা হয়েছে। এদিকে ২১ ফেব্রুয়ারী ছিল সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পূর্ব ঘোষিত হরতাল। হরতালকে প্রতিহত করতেই এই ১৪৪ ধারা জারী করা হয়।

পহেলা ফেব্রুয়ারী থেকেই হরতাল সফল করার প্রস্তুতি নেয়া হয় কিন্তু হঠাৎ করে সরকারের এ ঘোষনার কারনে ছাত্র নেতারা হতাশ হয়ে পড়েন। সে সময় তারা হরতাল বাতিল ও ১৪৪ ধারা না ভঙার সিদ্ধান্ত নেন। রাত ১০ টার দিকে এই সিদ্ধান্তের কথা মাইকিং করে জানিয়ে দেয়া হয়। একই দিকে সর্বদলীয় ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের কর্মপরিষদের সদস্য নন এমন কয়েকজন নেতা কে জানিয়ে দেয়া হয় যে, রাতেই তৎকালীন ঢাকা হলের পুকুড়ের পূর্ব পাড়ের সিড়িতে জরুরী গোপন বৈঠক হবে।

রাত ১২ টায় অনুষ্ঠিত ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন : গাজিউল হক (আইনজীবী), হাবিবুর রমান (বিচার পতি) মোহাম্মদ সুলতান, এম,আর আখতার মুকুল, জিল্লুর রহমান, আব্দুল মোমিন, এস এ বারী, সৈয়দ কামরুদ্দীন হোসেইন শহুদ, আনোয়ারুল হক খান, মঞ্জুর হোসেন ও আনায়ার হোসেন।

বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় পরের দিন আমতলায় সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন গাজিউল হক। যদি তিনি গ্রেফতার হন তবে সভাপতিত্ব করবেন এম আর অখতার মুকুল এবং তাকেও যদি গ্রেফতার করা হয় তবে সভাপতিত্ব করবেন কামরু উদ্দীন শহুদ। এ সময় আরও সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে, সভাপতি হিসাবে গাজিউল হক ১৪৪ ধারা ভাঙার পক্ষে বক্তব্য রাখবেন এবং ১৪৪ ধারা ভাঙার পক্ষে সিদ্ধান্ত জানিয়ে সভার কাজ শেষ করবেন।

২১ ফেব্রুয়ারী
২১ ফেব্রুয়ারী, বৃহস্পতিবার, ১৯৫২ সাল। ২০ ফেব্রুয়ারী রাতে হরতাল প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেওয়ায় পরদিন সবকিছুই ছিল স্বাভাবিক। শুধু বর্তমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টেডিয়াম মাঠটিতে সকাল থেকে কয়েক হাজার পুলিশ জামায়েত হতে থাকে। সঙ্গে থাকে পুলিশের স্পেশাল টিয়ার গ্যাস স্কোয়াড।

সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট মিছিল এসে জমা হতে থাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে। তখন পর্যন্ত পুলিশ কোন বাধ দেয় নি। চার পাশের বিভিন্ন হলের ছাত্ররা ধীরে ধীরে এসে জমা হতে থাকে। বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে ছাত্র-ছাত্রীদের সংখ্যা দাড়ায় প্রায় ১০ হাজারে। চারদিকে ছাত্র-ছাত্রীদের ’রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই’ শ্লোগান। পুলিশ তাদের নিজস্ব অবস্থান থেকে নির্দেশের জন্য অপেক্ষায় ছিল।

এসবের মধ্যেই গাজিউল হককে সভাপতি করে সভা শুরু হয়। প্রথম বক্তব্য রাখেন সর্বদলীয় কর্ম পরিষদেও সদস্য শামসুল হক, তিনি ১৪৪ ধারা না ভাঙার পক্ষে বক্তব্য রাখেন। যদিও তিনি বক্তব্যের শেষে আন্দোলনের প্রতি পূর্ন সমর্থন ব্যক্ত করেন। এরই মধ্যে খবর আসে, লালবাগ এলাকায় স্কুল শিক্ষার্থীদের উপর পুলিশ টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ ও লাঠি চার্জ করছে। ফলে উত্তেজনা তখন চরমে ওঠে।এ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক আব্দুল মতিন এবং সভাপতি গাজিউল হক উভয়েই ১৪৪ ধারা ভাঙার পক্ষে বক্তব্য রাখেন এবং তা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। চার দিক কাপিয়ে শ্লোগান ওঠে ১৪৪ ধারা মানি না , মানবো না।

এই শ্লোগান চলার সময় আবদুস সামাদ আজাদ কী ভাবে ১৪৪ ধারা ভাঙা হবে তার একটি প্রস্তাব পেশ করেন। এ প্রস্তাব কে বলা হয় বিখ্যাত ১০ জনী মিছিল। তার মতে হাজার হাজার শিক্ষার্থী একত্রে মিছিলে নামলে ভয়াবহ পরিস্থিতির সৃষ্টি হবে। তাই প্রতি দফায় ১০ জন করে রাস্তায় মিছিল বের করবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন প্রক্টর মুজাফফর আহমেদ চৌধুরী এ বক্তব্য সমর্থন করেন এবং কলাভবনের গেট খুলে দেয়ার নির্দেশ দেন।

এরপর শুরু হয় ছাত্র-ছাত্রীদের ১০ জনের মিছিল। প্রথম দলের নেতৃত্বে ছিলেন হাবীবুর রহমান (পরবর্তী কালে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচার পতি ও তত্ত্বাবধায়ক প্রধান উপদেষ্টা এবং পরে রাষ্ট্রপিত)। দ্বিতীয় দলে ছিলেন আবদুস সামাদ আজাদ ও ইব্রাহীম তাহা। তৃতীয় দলে আনোয়ারুল হক খান এবং আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ খান। এই ১০ জনের মিছিলে যারা গ্রেফতার হচ্ছিল তাদের তালিকা তৈরীর দায়িত্বে ছিলেন মোহাম্মদ সুলতান এবং কাজী আজাহার। চতুর্থ দফায় মেয়েদের একটি মিছিল স্বেচ্ছায় কারাবরনের উদ্দেশ্যে রাস্তায় নেমে আসার পরপরই ছাতদের অনেক গুলো মিছিল একে একে বের হয়ে আসতে শুরু করে।

এমন সময় পুলিশ আকস্মিক ভাবে মিছিলের উপর লাঠিচার্জ ও অবিরাম কাদানো গ্যাস নিক্ষেপ করতে শুরু করে। কাদানো গ্যাসের ধোয়ায় ছেয়ে যায় চাদিক। ছাত্ররা দৌড়ে কলা ভবনের পুকুড়ে এসে রোমাল ভিজিয়ে চোখ মুছে আবার মিছিলে যোগ দেয়। এমনি সময়ে একটি টিয়ারশেল সরাসরি গাজিউল হকের বুকে এসে আঘাত করলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের দোতলায় মেয়েদের কমন রুমে তাকে রেখে আসা হয়। বেলা প্রায় ২টা কলাভবন এলাকায় ছাত্র-পুলিশ সংঘর্স চলতে থাকে।

তখ নপর্যন্ত ঢাকার অন্যান্য স্থানে সবকিছু স্বাভাবিক থাকলেও বিশ্বদ্যিালয় এলাকায় একদিকে চলতে থাকে পুরিশের লাঠিচার্জ আর আরেক দিকে ছাত্রদের ইট-পাটকেল নিক্ষেপ। এ পরিস্থিতে ছাত্ররা যতায়তের সুবিধার জন্য কলা ভবন ও মেডিকের কলেজ হাসপাতালের মধ্যবর্তী দেয়াল ভেঙে দেয়। ফলে কিছুক্ষনের মধ্যেই পুলিমের সঙ্গে ছাতদের সংঘর্ষের দিক পরিবর্তিত হয়। ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে সংঘর্ষ। এ সময় পুলিশের বেপরোয়া লাঠিচর্জে আহত হন বহু ছাত্র।

এমনই সময় কোন পূর্ব সংকেত ছাড়াই সশস্র পুলিশ জেলা মেজিস্ট্রেট কোরেশির নির্দেশে দৌড়ে এসে জগন্নাথ হল প্রাঙ্গনে অবস্থান নিয়ে গুলি ফায়ার করে। চারদিকে টিয়ার গ্যাসের ধোয়ার ভেতর কিছু বুঝে ওঠার আগেই কিছু তাজা পাণ মাটিতে লুটিয়ে পড়ল, অনেক আহত হয়, বাকিরা বিক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে। তখন সময় বেলা ৩ টা ১০মিনিট আর দিনটি ২১ ফেব্রুয়ারী, বৃহস্পতিবার।

একটি লাশের মাথার অর্ধেকটাই গুলিতে ্্উড়ে যায়। পরে যানা যায়, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র আবুল বরকত। সে সময় পর্যন্ত ঘটনাস্থলে নিহতের সংখ্যা ছিল ২ এবং আহত ৯৬। সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অপারেশন থিয়েটারে মারা যান আরো দুজন। এরা হলেন শহীদ জব্বার ও রফিক উদ্দিন।

২১ ফেব্রুয়ারীর গুলিবর্ষনে শহীদ হওয়া ৪ জনের মধ্যে তিনজন ছাত্র। এরা হলেন বরকত, জব্বার, ও রফিক উদ্দিন। আপর জন শহীদ সালাম যিনি বাদামতলী একটি প্রেসের কর্মচারী ছিলেন। তাছাড়া অহিউল্লাহ নামে ৯ বছরের একটি শিশু পুলিশের গুরিতে মারা যায়।

উল্লেখ্য, অব্দুস সালাম ২১ ফেব্রুয়ারী ১৪৪ ধারা ভঙের মিছিলে অংশ নিয়ে পুলিমের গুলিতে আহত হন। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে একমাসসের অধিক চিকিৎসাধীন অবস্থায় থাকার পর ১৯৫২ সালের ১৭ এপ্রিল তিনি মারা যান।

ছাত্রদে মিছিলে পুলিশের গুরিবর্ষনের ঘটনা ঢাকায় ছড়িয়ে পড়লে হাজার হাজার সাধারণ জনতা ঢাকা মেডিকেল কলেজের সামনে জড়ো হতে থাকে। গুলি বর্ষনের সংবাদ আইন পরিষদে পৌছালে ধীরৈন্দ্র নাথ দত্তের নেতৃত্বে পূর্ব বাংলার ছয় জন আইন পরিষদ সদস্য আইন পরিষদ মূলতবী করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে আহত ছাত্রদের দেখতে যাবার জন্য নুরুল আমীনকে অনুরোধ করেন। সরকারী দলের সদস্য আব্দুর রশীদ তর্কবাগীশও এই প্রস্তাবের সপক্ষে উচ্চকন্ঠ হন। কিন্তু নূরুল আমীন সকল দাবি উপেক্ষা করে আইন পরিষদের অধিবেশন চালানোর নির্দেশ দেন। এর প্রতিবাদে পূর্ব বাংলার সদস্যরা পরিষদ ওয়াক আউট করেন। রাতের বেলা ছাত্র নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে ঢাকা শহরের প্রতিটি মসজিদে ও কাবে পরদিন সকালে পুনরায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামায়েত হবার আহবানসম্বলিত লিফলেট বিলি করা হয়। ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং তৎসংলগ্ন এলাকায় ১৪৪ ধারা জারী করে সকল সভা- সমাবেশ নিষিদ্ধ করে।



একুশে ফেব্রুয়ারি কী করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হলো

 
একুশে ফেব্রুয়ারি কী করে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হলো
আমাদের বাংলা ভাষার জন্য এক দারুণ ব্যাপার ঘটল সেদিন। দিনটি ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে ইউনেসকোর ৩০তম অধিবেশন বসে। ইউনেসকোর সেই সভায় ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার প্রস্তাব পাস হয়। ফলে পৃথিবীর সব ভাষাভাষীর কাছে একটি উল্লেখযোগ্য দিন হিসেবে ২১ ফেব্রুয়ারি স্বীকৃতি পায়। বিশ্বের দরবারে বাংলা ভাষা লাভ করে বিশেষ মর্যাদা। ঠিক পরের বছর ২০০০ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে পৃথিবীর ১৮৮টি দেশে এ দিনটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন শুরু হয়।

২১ ফেব্রুয়ারি বিশ্বে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাওয়ার পেছনের ঘটনা জানতে হলে আমাদের একটু পেছনে ফিরে তাকাতে হবে। আমরা জানি, একুশে ফেব্রুয়ারি মহান ভাষা আন্দোলনের দিন। প্রতিবছরই মর্যাদার সঙ্গে বাংলাদেশসহ বিশ্বে অনেক দেশে দিনটি পালিত হয়ে আসছে। এমনকি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ এবং ত্রিপুরা রাজ্যে ‘বাংলা ভাষা দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে এই দিনটি।

২১ ফেব্রুয়ারির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি লাভ করার আগে, এই দিনটি মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালনের জন্য বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে দাবি শোনা যায়, বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের পক্ষ থেকেও এ দাবি তোলা হয়। এ রকম আরও কিছু ব্যক্তিগত ও বিচ্ছিন্ন উদ্যোগের কথা আমরা জানতে পারি। তবে এ বিষয়ে প্রথম সফল উদ্যোক্তারা হলেন কানাডার বহুভাষিক ও বহুজাতিক মাতৃভাষা-প্রেমিকগোষ্ঠী। এই গোষ্ঠী প্রথমে ১৯৯৮ সালের ২৯ মার্চ জাতিসংঘের মহাসচিব কফি আনানের কাছে ‘আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস’ নামে একটি দিবস ঘোষণার প্রস্তাব উপস্থাপন করে। সেখানে তাঁরা বলেন, ‘বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষাকে রক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। সেটা ছিল তাদের ভাষার অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। আজকের পৃথিবীতেও অনেক জাতি-গোষ্ঠীর ভাষাও একই সমস্যা ও বিপদের মধ্যে আছে।’ কাজেই মাতৃভাষা দিবসের দাবিটি খুবই ন্যায়সংগত।

মাতৃভাষা-প্রেমিকগোষ্ঠীর এই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছিলেন সাত জাতি ও সাত ভাষার ১০ জন সদস্য। তাঁরা হলেন অ্যালবার্ট ভিনজন ও কারমেন ক্রিস্টোবাল (ফিলিপিনো), জ্যাসন মোরিন ও সুসান হজিন্স (ইংরেজি), ড. কেলভিন চাও (ক্যান্টনিজ), নাজনীন ইসলাম (কা-চি), রেনাটে মার্টিনস (জার্মান), করুণা জোসি (হিন্দি) এবং রফিকুল ইসলাম ও আবদুস সালাম (বাংলা)। জাতিসংঘ মহাসচিবের অফিস থেকে এই পত্রপ্রেরকদের জানিয়ে দেওয়া হয়; বিষয়টির জন্য নিউইয়র্কে নয়, যোগাযোগ করতে হবে প্যারিসে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি-বিষয়ক সংগঠন ইউনেসকোর সঙ্গে। জাতিসংঘের কর্মরত বাঙালি কর্মকর্তা হাসান ফেরদৌসেরও এ ব্যাপারে সক্রিয় ভূমিকা ছিল সে সময়।

এরপর প্রায় এক বছর পেরিয়ে যায়। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেনি ইউনেসকো। কানাডা প্রবাসী বাঙালি আবদুস সালাম ও রফিকুল ইসলাম (যাঁরা মাতৃভাষা-প্রেমিকগোষ্ঠীর সদস্য) এ বিষয়ে ইউনেসকোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখার চেষ্টা করেন। প্রথমে টেলিফোনে এবং পরে চিঠিতে। ১৯৯৯ সালের ৩ মার্চ ইউনেসকো সদর দপ্তরের ভাষা বিভাগের কর্মকর্তা আন্না মারিয়া মেজলোককে রফিকুল ইসলাম একটি চিঠিতে জানান যে ‘২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণার তোমাদের অনুরোধটি বেশ আকর্ষণীয় মনে হয়েছে।’

কোনো আন্তর্জাতিক সংস্থার একজন কর্মকর্তার কাছে এই প্রথম বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হয়।

আন্না মারিয়া আরও জানান, ‘বিষয়টি ব্যক্তিগতভাবে উত্থাপনের কোনো সুযোগ নেই, ইউনেসকোর পরিচালনা পরিষদের কোনো সদস্য রাষ্ট্রের মাধ্যমে সভায় এটি তুলে হবে।’ ইউনেসকো সদর দপ্তরের ভাষা বিভাগের কর্মকর্তা মারিয়া রফিকুল ইসলামকে ইউনেসকো পরিচালনা পরিষদের কয়েকটি সদস্য দেশের ঠিকানাও পাঠিয়ে দেন। এতে বাংলাদেশ, ভারত, কানাডা, ফিনল্যান্ড এবং হাঙ্গেরির নাম ছিল। ইউনেসকো সাধারণ পরিষদে বিষয়টি আলোচ্যসূচির অন্তর্ভুক্ত করতে হলে কয়েকটি সদস্য দেশের পক্ষে প্রস্তাব পেশ করা জরুরি। তখন হাতে সময় ছিল খুবই কম। কেননা অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই সাধারণ পরিষদের সভা বসবে।

 

তথ্যসূত্র -উইকিপিডিয়া.

 

Wednesday, 13 February 2019

প্রধানমন্ত্রীসহ দেশের ৩৫০ মন্ত্রী-এমপির নাম ও মোবাইল নাম্বার

অনেক সময় আমাদের অনেকেরই মন্ত্রী এবং সংসদ সদস্যদের সাথে যোগাযোগের প্রয়োজন পড়ে। এমনকি প্রধানমন্ত্রীর সাথেও। আর এই যোগাযোগের জন্য একটা মাধ্যম দরকার। বর্তমান যুগে যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম হচ্ছে মোবাইল ফোন। কিন্তু প্রয়োজনের সময় কাঙ্খিত ব্যক্তির ফোন নাম্বার না থাকায় আমরা অনেক সময় অসহায় বোধ করি।

প্রয়োজনের কথা বিবেচনা করে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীসহ সকল মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের নাম ও মোবাইল নাম্বার পাঠকদের জন্য প্রকাশ করা হলো।

প্রয়োজনের সময় আপনি আর অসহায় বোধ করবেন না, সরাসরি যোগাযোগ করতে পারবেন আপনার এলাকার সংসদ সদস্যদের সাথে। তবে আপনাদের প্রতি আমাদের অনুরোধ প্রয়োজন ছাড়া নিজ এলাকার জনপ্রতিনিধিকে ফোন দিবেন না। কারণ রাষ্ট্রীয় কাজে তাদের অনেক ব্যস্ত থাকতে হয়।

১. নাজমুল হক প্রধান- পঞ্চগড়-১- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)- 01711600366 ২. মোঃ নূরুল ইসলাম সুজন- পঞ্চগড়-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712061506 ৩. জনাব রমেশ চন্দ্র সেন- ঠাকুরগাঁও-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01775649499 ৪. আলহাজ্ব মোঃ দবিরুল

ইসলাম- ঠাকুরগাঁও-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711538987 ৫. জনাব মোঃ ইয়াসিন আলী- ঠাকুরগাঁও-৩- ওয়ার্কাস পার্টি- 01717675178 ৬. জনাব মনোরঞ্জন শীল গোপাল- দিনাজপুর-১-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712225417 ৭. জনাব খালিদ মাহমুদ চৌধুরী- দিনাজপুর-২-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711331697

৮. জনাব ইকবালুর রহিম- দিনাজপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711563322 ৯. আবুল হাসান মাহমুদ আলী- দিনাজপুর-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711535331 ১০. মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান-দিনাজপুর-৫ -বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01717817803 ১১. মোঃ শিবলী সাদিক- দিনাজপুর-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712271429 ১২. মোঃ আফতাব উদ্দিন সরকার- নীলফামারী-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01716314195. ১৩. আসাদুজ্জামান নূর- নীলফামারী-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-01711565025, 01730097001 ১৪. গোলাম মোস্তফা- নীলফামারী-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716640481 ১৫. মোঃ শওকত চৌধুরী- নীলফামারী-৪- জাতীয় পার্টি- 01712264368

১৬. মোঃ মোতাহার হোসেন- লালমনিরহাট-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711317562 ১৭. নুরুজ্জামান আহমেদ- লালমনিরহাট-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716747905 ১৮. আবু সালেহ মোহাম্মদ সাঈদ (দুলাল)- লালমনিরহাট-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711546643 ১৯. মোঃ মসিউর রহমান রাঙ্গা- রংপুর-১- জাতীয় পার্টি- 01712126372, 01722556677 ২০. আবুল কালাম মোঃ আহ্সানুল

হক চৌধুরী- রংপুর-২ – বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716194053 ২১. জনাব হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ- রংপুর-৩- জাতীয় পার্টি- 01714000055 ২২. টিপু মুন্সি -রংপুর-৪ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711566974 ২৩. এইচ, এন আশিকুর রহমান- রংপুর-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711536464, 01919020202 ২৪. ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী- রংপুর-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 02-9111999

২৫. এ, কে, এম মোস্তাফিজুর রহমান- কুড়িগ্রাম-১- জাতীয় পার্টি- 01720437191 ২৬. মোঃ তাজুল ইসলাম চৌধুরী- কুড়িগ্রাম-২- জাতীয় পার্টি- 01819254400 ২৭. এ, কে, এম মাঈদুল ইসলাম- কুড়িগ্রাম-৩- জাতীয় পার্টি- 01711538777 ২৮. মোঃ রুহুল আমিন- কুড়িগ্রাম-৪- জাতীয় পার্টি (জেপি)- 01718993763 ২৯. গোলাম মোস্তফা আহমেদ- গাইবান্ধা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711548561 ৩০. মোছা:

মাহাবুব আরা বেগম গিনি- গাইবান্ধা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711630045 ৩১. জনাব ইউনুস আলী সরকার- গাইবান্ধা-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712284783 ৩২. আবুল কালাম আজাদ- গাইবান্ধা-৪- স্বতন্ত্র- 01713716325 ৩৩. মোঃ ফজলে রাববী মিয়া- গাইবান্ধা-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711525701 ৩৪. সামছুল আলম দুদু- জয়পুরহাট-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713205324

৩৫. আবু সাঈদ আল মাহ্মুদ স্বপন- জয়পুরহাট-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01911249123 ৩৬ আব্দুল মান্নান- বগুড়া-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711524809 ৩৭. শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ্- বগুড়া-২- জাতীয় পার্টি- 01819666999 ৩৮. মোঃ নূরুল ইসলাম তালুকদার- বগুড়া-৩- জাতীয় পার্টি- 01712870372 ৩৯ এ, কে, এম, রেজাউল করিম তানসেন- বগুড়া-৪- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)-

01711803607 ৪০. মোঃ হাবিবর রহমান- বগুড়া-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711875291 ৪১. মোঃ নূরুল ইসলাম ওমর- বগুড়া-৬- জাতীয় পার্টি- 01713248446 ৪২. মুহম্মাদ আলতাফ আলী- বগুড়া-৭- জাতীয় পার্টি- 01718676948 ৪৩. মোহাঃ গোলাম রাব্বানী- চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01842101358 ৪৪. মুহাঃ গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস- চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715170402

৪৫. মোঃ আব্দুল ওদুদ- চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01756433276 ৪৬. সাধন চন্দ্র মজুমদার- নওগাঁ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711894823, 01776083784 ৪৭. মোঃ শহীদুজ্জামান সরকার- নওগাঁ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712090509 ৪৮. মোঃ ছলিম উদ্দীন তরফদার- নওগাঁ-৩- স্বতন্ত্র- 01711412227, 01842412227 ৪৯. মুহাঃ ইমাজ উদ্দিন প্রাং- নওগাঁ-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01715138844 ৫০. মো: আব্দুল মালেক- নওগাঁ-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716743611 ৫১. মোঃ ইসরাফিল আলম-নওগাঁ-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711848508 ৫২. ওমর ফারুক চৌধুরী- রাজশাহী-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711819247

৫৩ ফজলে হোসেন বাদশা- রাজশাহী-২- বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টি- 01711395527 ৫৪. মোঃ আয়েন উদ্দিন- রাজশাহী-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716034721, 01978990055 ৫৫. জনাব এনামুল হক- রাজশাহী-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711528346 ৫৬. মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ- রাজশাহী-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819239059, 01713005307 ৫৭. মোঃ শাহ্রিয়ার আলম- রাজশাহী-৬- বাংলাদেশ

আওয়ামী লীগ- 01711524823, 01713062063 ৫৮. মোঃ আবুল কালাম- নাটোর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712151595 ৫৯. মোঃ শফিকুল ইসলাম শিমুল- নাটোর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711828336 ৬০. জুনাইদ আহ্মেদ পলক- নাটোর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী

লীগ- 01711061051 ৬১. মোঃ আব্দুল কুদ্দুস- নাটোর-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711333708 ৬২. মোহাম্মদ নাসিম- সিরাজগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711520002 ৬৩. মোঃ হাবিবে মিল্লাত- সিরাজগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01912955534

৬৪. গাজী ম.ম. আমজাদ হোসেন মিলন- সিরাজগঞ্জ-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ৬৫. তানভির ইমাম- সিরাজগঞ্জ-৪ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711566789 ৬৬. আঃ মজিদ মন্ডল- সিরাজগঞ্জ-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711591138 ৬৭. মোঃ হাসিবুর রহমান স্বপন- সিরাজগঞ্জ-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714035230 ৬৮. শামসুল হক টুকু- পাবনা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01841666111 ৬৯.

খন্দকার আজিজুল হক আরজু- পাবনা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714112698 ৭০. জনাব মোঃ মকবুল হোসেন- পাবনা-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01733557733 ৭১. শামসুর রহমান শরীফ- পাবনা-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711134371 ৭২. গোলাম ফারুক খন্দঃ প্রিন্স- পাবনা-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712512345 ৭৩. জনাব ফরহাদ হোসেন- মেহেরপুর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01715111510 ৭৪. মোঃ মকবুল হোসেন- মেহেরপুর-২- স্বতন্ত্র- 01712515261 ৭৫. মোঃ রেজাউল হক চৌধুরী- কুষ্টিয়া-১- স্বতন্ত্র- 01716026475 ৭৬. জনাব হাসানুল হক ইনু- কুষ্টিয়া-২- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদ- 01711819526

৭৭. মোঃ মাহবুবউল আলম হানিফ- কুষ্টিয়া-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715005313 ৭৮. জনাব আবদুর রউফ- কুষ্টিয়া-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715402530 ৭৯. সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার (ছেলুন)- চুয়াডাংগা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01732888437 ৮০. মোঃ

আলী আজগার- চুয়াডাংগা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01746104414 ৮১. মোঃ আব্দুল হাই- ঝিনাইদহ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01717495578 ৮২. তাহজীব আলম সিদ্দিকী- ঝিনাইদহ-২- স্বতন্ত্র- 01713082046 ৮৩. মোঃ নবী নেওয়াজ- ঝিনাইদহ-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী

লীগ- 01713012095 01916882882 ৮৪. মোঃ আনোয়ারুল আজীম (আনার)- ঝিনাইদহ-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01824999541
01711217100 ৮৫. শেখ আফিল উদ্দিন- যশোর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711524560

৮৬. মোঃ মনিরুল ইসলাম- যশোর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714070990 ৮৭. কাজী নাবিল আহমেদ- যশোর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711404473 ৮৮. রণজিত কুমার রায়- যশোর-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711934732 ৮৯. স্বপন ভট্টাচার্য্য- যশোর-৫- স্বতন্ত্র- 01712238645 ৯০.ইসমাত আরা সাদেক- যশোর-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715048138 ৯১. এ টি এম আব্দুল ওয়াহাব- মাগুরা-১-

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819223603 ৯২. শ্রী বীরেন শিকদার- মাগুরা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715004290 ৯৩. মোঃ কবিরুল হক- নড়াইল-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711192637 ৯৪. শেখ হাফিজুর রহমান- নড়াইল-২- ওয়ার্কাস পার্টি- 01712920319 ৯৫. শেখ

হেলাল উদ্দীন- বাগেরহাট-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01710000017 ৯৬. মীর শওকাত আলী বাদশা- বাগেরহাট-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711010831 ৯৭. তালুকদার আব্দুল খালেক- বাগেরহাট-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711820376 ৯৮. মোঃ মোজাম্মেল হোসেন- বাগেরহাট-৪-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715549590

৯৯. জনাব পঞ্চানন বিশ্বাস- খুলনা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711347920 ১০০. মুহাম্মদ মিজানুর রহমান- খুলনা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711066001 ১০১. বেগম মন্নুজান সুফিয়ান-খুলনা-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01933330330 ১০২.এস.এম. মোস্তফা

রশিদী- খুলনা-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01925620877, 01711523237 ১০৩. জনাব নারায়ন চন্দ্র চন্দ- খুলনা-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711217548, 01923401404 ১০৪. শেখ মোঃ নূরুল হক- খুলনা-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714002889 ১০৫. মুস্তফা লুৎফুল্লাহ- সাতক্ষীরা-১- ওয়ার্কাস পার্টি- 01715268075 ১০৬. মীর মোস্তাক আহমেদ রবি- সাতক্ষীরা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01713003000 ১০৭. আ, ফ, ম, রুহুল হক- সাতক্ষীরা-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01730441817 ১০৮. এস, এম, জগলুল হায়দার- সাতক্ষীরা-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712009804 ১০৯. জনাব ধীরেন্দ্র দেবনাথ শমভু- বরগুনা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01715016030 ১১০. শওকত হাচানুর রহমান (রিমন)- বরগুনা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711337244 ১১১. এ, বি, এম, রুহুল আমিন হাওলাদার- পটুয়াখালী-১- জাতীয় পাটি- 01711560314 ১১২. আ. স. ম. ফিরোজ- পটুয়াখালী-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711528375 ১১৩. আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন- পটুয়াখালী-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716088602 ১১৪. মোঃ মাহবুবুর রহমান- পটুয়াখালী-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01717718541

১১৫. জনাব তোফায়েল আহমেদ- ভোলা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714005566 ১১৬. জনাব আলী আজম – ভোলা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711333285 ১১৭. জনাব নুরুন্নবী চৌধুরী- ভোলা-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01729298888 ১১৮. আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব- ভোলা-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711526238, 01514444444 ১১৯. আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ্- বরিশাল-১- বাংলাদেশ আওয়ামী

লীগ- 01733597156 ১২০. তালুকদার মোঃ ইউনুস- বরিশাল-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712188545 ১২১. জনাব টিপু সুলতান- বরিশাল-৩- ওয়ার্কাস পার্টি- 01711782498 ১২২. জনাব পংকজ নাথ- বরিশাল-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01741115656 ১২৩. বেগম

জেবুন্নেছা আফরোজ- বরিশাল-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01817453294 ১২৪. নাসরিন জাহান রতনা- বরিশাল-৬- জাতীয় পার্টি- 01711181577 ১২৫. বজলুল হক হারুন- ঝালকাঠি-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01775465712

১২৬. আমির হোসেন আমু- ঝালকাঠি-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01199810646 ১২৭. এ,কে,এম,এ আউয়াল(সাইদুর রহমান)- পিরোজপুর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715036615 ১২৮. আনোয়ার হোসেন- পিরোজপুর-২- জাতীয় পার্টি (জেপি)- 01711563366 ১২৯. মোঃ রুস্তম আলী ফরাজী- পিরোজপুর-৩- স্বতন্ত্র- 01711058454 ১৩০. মোঃ আব্দুর রাজ্জাক- টাংগাইল-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01711849363 ১৩১. খন্দকার আসাদুজ্জামান- টাংগাইল-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01756351989 ১৩২. আমানুর রহমান খান রানা- টাংগাইল-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01761868202 ১৩৩. মোহাম্মদ হাছান ইমাম খাঁন- টাংগাইল-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01726069207 ১৩৪. মোঃ ছানোয়ার হোসেন- টাংগাইল-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711548233 ১৩৫. খন্দকার আবদুল বাতেন- টাংগাইল-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711370158 ১৩৬. মোঃ একাববর হোসেন- টাংগাইল-৭- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716748818 ১৩৭. অনুপম শাহজাহান জয়- টাংগাইল-৮- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01835-999999, 01711-341440

১৩৮. আবুল কালাম আজাদ- জামালপুর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01746165254 ১৩৯- মোঃ ফরিদুল হক খান- জামালপুর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714046158, 01824989935 ১৪০. মির্জা আজম- জামালপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711524616 ১৪১. মোহাঃ মামুনুর রশিদ- জামালপুর-৪- জাতীয় পার্টি- 01811635302 ১৪২. মোঃ রেজাউল করিম হীরা- জামালপুর-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01711647470 ১৪৩. মোঃ আতিউর রহমান আতিক- শেরপুর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711882464 ১৪৪. বেগম মতিয়া চৌধুরী- শেরপুর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711234048 ১৪৫. এ, কে, এম, ফজলুল হক- শেরপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01711311269 ১৪৬. জুয়েল আরেং- ময়মনসিংহ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- ১৪৭. শরীফ আহমেদ- ময়মনসিংহ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711289492 ১৪৮. মুজিবুর রহমান ফকির- ময়মনসিংহ-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711289492 ১৪৯. রওশন এরশাদ-

ময়মনসিংহ-৪- জাতীয় পাটি- 01726111484 ১৫০. সালাহউদ্দিন আহমেদ (মুক্তি)- ময়মনসিংহ-৫- জাতীয় পাটি- 01712711416 ১৫১. মোঃ মোসলেম উদ্দিন-ময়মনসিংহ-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714040188 ১৫২. জনাব এম. এ. হান্নান- ময়মনসিংহ-৭- জাতীয় পার্টি- 01199641178 ১৫৩. ফখরুল ইমাম- ময়মনসিংহ-৮- জাতীয় পাটি- 01711686608 ১৫৪. আনোয়ারুল আবেদীন খান- ময়মনসিংহ-৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711383702

১৫৫. ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল- ময়মনসিংহ-১০- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711018365 ১৫৬. মোহাম্মদ আমানউল্লাহ- ময়মনসিংহ-১১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715078696 ১৫৭. ছবি বিশ্বাস- নেত্রকোনা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01717466060 ১৫৮. আরিফ খান জয়- নেত্রকোনা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01615247213, 01610201171 ১৫৯. ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার পিন্টু- নেত্রকোনা-৩- বাংলাদেশ

আওয়ামী লীগ- 01730303176 ১৬০. বেগম রেবেকা মোমিন- নেত্রকোনা-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716799507 ১৬১. ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল- নেত্রকোনা-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01714119465 ১৬২. সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম- কিশোরগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715403945 ১৬৩. মোঃ সোহরাব উদ্দিন- কিশোরগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711606419, 01972606419 ১৬৪. মোঃ

মুজিবুল হক- কিশোরগঞ্জ-৩- জাতীয় পার্টি- 01720308291 ১৬৫. রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক- কিশোরগঞ্জ-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711530711,01919530711 ১৬৬. মোঃ আফজাল হোসেন- কিশোরগঞ্জ-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01917214683 ১৬৭. জনাব নাজমুল হাসান- কিশোরগঞ্জ-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711522305

১৬৮. এ. এম. নাঈমুর রহমান- মানিকগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711523007 ১৬৯. মমতাজ বেগম- মানিকগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711615695 ১৭০. জাহিদ মালেক- মুন্সিগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711527308 ১৭১. সুকুমার রঞ্জন ঘোষ- মুন্সিগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711537151 ১৭২. বেগম সাগুফতা ইয়াসমিন- মুন্সিগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01711697353, 01911278077 ১৭৩. মৃনাল কান্তি দাস- মুন্সিগঞ্জ-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01671575446 ১৭৪. সালমা ইসলাম- ঢাকা-১- জাতীয় পাটি- 01819241513 ১৭৫. মোঃ কামরুল ইসলাম- ঢাকা-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819229679 ১৭৬. জনাব নসরুল হামিদ-

ঢাকা-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713011330 ১৭৭. সৈয়দ আবু হোসেন- ঢাকা-৪- জাতীয় পাটি- 01817565764 ১৭৮. হাবিবুর রহমান মোল্লা- ঢাকা-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712150347 ১৭৯. কাজী ফিরোজ রশীদ- ঢাকা-৬- জাতীয় পাটি- 01791171717 ১৮০. হাজী

মোঃ সেলিম- ঢাকা-৭- স্বতন্ত্র- 01819259929 ১৮১. রাশেদ খান মেনন- ঢাকা-৮- বাংলাদেশ ওয়ার্কাস পার্টি- 01711818975 ১৮২. সাবের হোসেন চৌধুরী- ঢাকা-৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711523403 ১৮৩. শেখ ফজলে নূর তাপস- ঢাকা-১০- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01811483600 ১৮৪. এ কে এম রহমতুল্লাহ্- ঢাকা-১১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01617555555 ১৮৫. আসাদুজ্জামান খাঁন- ঢাকা-১২-

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711541569 ১৮৬. জাহাঙ্গীর কবির নানক- ঢাকা-১৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711527075 ১৮৭. মোঃ আসলামুল হক- ঢাকা-১৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01817026551

১৮৮. কামাল আহমেদ মজুমদার- ঢাকা-১৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711531777 ১৮৯. মোঃ ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ্- ঢাকা-১৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711533868, 01811424282 ১৯০. এস. এম, আবুল কালাম আজাদ- ঢাকা-১৭- বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট (বিএনএফ)- 01819194404 ১৯১. অ্যাডভোকে সাহারা খাতুন- ঢাকা-১৮- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01552398513 ১৯২. ডাঃ মোঃ এনামুর

রহমান- ঢাকা-১৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711637923 ১৯৩. জনাব এম এ মালেক- ঢাকা-২০- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711784878 ১৯৪. আ, ক, ম মোজাম্মেল হক- গাজীপুর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711680815 ১৯৫. মোঃ জাহিদ আহসান রাসেল- গাজীপুর-২-

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711562266 ১৯৬. আলহাজ্ব এডভোকেট মোঃ রহমত আলী- গাজীপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711525205 ১৯৭. সিমিন হোসেন(রিমি)- গাজীপুর-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819253153 ১৯৮. বেগম মেহের আফরোজ-

গাজীপুর-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01733632555, 01711699460 ১৯৯. মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম- নরসিংদী-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711548080 ২০০. কামরুল আশরাফ খান- নরসিংদী-২- স্বতন্ত্র- 01711562019 ২০১. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা- নরসিংদী-৩- স্বতন্ত্র- 01711548948 ২০২. নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন- নরসিংদী-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711643870 ২০৩. রাজি উদ্দিন আহমেদ- নরসিংদী-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711541123

২০৪. গোলাম দস্তগীর গাজী- নারায়ণগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01726891992 ২০৫. মোঃ নজরুল ইসলাম বাবু- নারায়ণগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712290290, 01711530625 ২০৬. লিয়াকত হোসেন খোকা- নারায়ণগঞ্জ-৩- জাতীয় পার্টি- 01933390000 ২০৭. জনাব শামীম ওসমান- নারায়ণগঞ্জ-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01977727779 ২০৮. এ কে এম সেলিম ওসমান- নারায়ণগঞ্জ-৫- জাতীয়

পার্টি- 01713047155 ২০৯. কাজী কেরামত আলী- রাজবাড়ী-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715564484 ২১০. মোঃ জিল্লুল হাকিম- রাজবাড়ী-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711605310 ২১১. মোঃ আব্দুর রহমান- ফরিদপুর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711682367

২১২. সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী- ফরিদপুর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01772371222 ২১৩. খন্দকার মোশাররফ হোসেন- ফরিদপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711564644 ২১৪. মজিবুর রহমান চৌধুরী- ফরিদপুর-৪- স্বতন্ত্র- 01713010537 ২১৫. মুহাম্মদ ফারুক খান-

গোপালগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713001764 ২১৬. শেখ ফজলুল করিম সেলিম- গোপালগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711549799 ২১৭. শেখ হাসিনা- গোপালগঞ্জ-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01841227777

২১৮. নূর-ই-আলম চৌধুরী- মাদারীপুর-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713032231 ২১৯. শাজাহান খান- মাদারীপুর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711638198 ২২০. আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন (নাছিম)- মাদারীপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01746011455 ২২১. বি, এম,

মোজাম্মেল হক- শরীয়তপুর-১-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711387460 ২২২. জনাব শওকত আলী- শরীয়তপুর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713060775 ২২৩. নাহিম রাজ্জাক- শরীয়তপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715040983 ২২৪. মোয়াজ্জেম হোসেন রতন-

সুনামগঞ্জ-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715020833 ২২৫. জয়া সেনগুপ্ত- সুনামগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711890202 ২২৬. জনাব এম এ মান্নান- সুনামগঞ্জ-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715039307 ২২৭. পীর ফজলুর রহমান- সুনামগঞ্জ-৪- জাতীয় পার্টি-

01726899499 ২২৮. মুহিবুর রহমান মানিক- সুনামগঞ্জ-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-01711139785 ২২৯. আবুল মাল আব্দুল মুহিত- সিলেট-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711565790 ২৩০. মোঃ ইয়াহ্ইয়া চৌধুরী- সিলেট-২- জাতীয় পার্টি- 01715744717 ২৩১. মাহমুদ উস

সামাদ চৌধুরী- সিলেট-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711568139 ২৩২. ইমরান আহমদ- সিলেট-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711327689 ২৩৩. জনাব সেলিম উদ্দিন- সিলেট-৫- জাতীয় পার্টি- 01727519519 ২৩৪. নুরুল ইসলাম নাহিদ- সিলেট-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01820151315, 01711801557 ২৩৫. মোঃ শাহাব উদ্দিন- মৌলভীবাজার-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715342277 ২৩৬.

মোঃ আব্দুল মতিন- মৌলভীবাজার-২- স্বতন্ত্র- 01716687006 ২৩৭. সৈয়দা সায়রা মহসীন- মৌলভীবাজার-৩- ২৩৮. মোঃ আব্দুস শহীদ- মৌলভীবাজার-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01736053200 ২৩৯. মিঃ মোহাম্মদ আব্দুল মুনিম চৌধুরী- হবিগঞ্জ-১- জাতীয় পার্টি- 01756645220 ২৪০. মোঃ আব্দুল মজিদ খান- হবিগঞ্জ-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712164424 ২৪১. মোঃ আবু জাহির- হবিগঞ্জ-৩-

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711835803 ২৪২. জনাব মোঃ মাহবুব আলী- হবিগঞ্জ-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711209847, 01788537140

২৪৩. জনাব মোহাম্মদ ছায়েদুল হক- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01717404110 ২৪৪. এডঃ মোঃ জিয়াউল হক মৃধা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২- জাতীয় পার্টি- 01711113263 ২৪৫. র, আ, ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711835515 ২৪৬. জনাব আনিসুল হক- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711592213 ২৪৭. জনাব ফয়জুর রহমান-

ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713333226 ২৪৮. এ বি তাজুল ইসলাম- ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713037107 ২৪৯. মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া- কুমিল্লা-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01199853727 ২৫০. মোহাম্মদ আমির হোসেন- কুমিল্লা-২- জাতীয় পার্টি- 01711737076 ২৫১. ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন- কুমিল্লা-৩- স্বতন্ত্র- 01711522965 ২৫২. রাজী মোহাম্মদ ফখরুল-

কুমিল্লা-৪- স্বতন্ত্র- 01819212324 ২৫৩. আব্দুল মতিন খসরু- কুমিল্লা-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711527220

২৫৪. আ ক ম বাহাউদ্দিন- কুমিল্লা-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711335002, 01673322172 ২৫৫. অধ্যাপক মোঃ আলী আশরাফ- কুমিল্লা-৭- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711564571 ২৫৬. নূরুল ইসলাম মিলন- কুমিল্লা-৮- জাতীয় পার্টি- 01715062176 ২৫৭. মোঃ তাজুল ইসলাম- কুমিল্লা-৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711538696 ২৫৮. আ হ ম মুস্তফা কামাল- কুমিল্লা-১০- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01713123455 ২৫৯. মোঃ মুজিবুল হক- কুমিল্লা-১১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711897034 ২৬০. ডঃ মহিউদ্দীন খান আলমগীর- চাঁদপুর-১বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01745780998 ২৬১. মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী- চাঁদপুর-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01911664643

২৬২. ডাঃ দীপু মনি- চাঁদপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01674769621 ২৬৩. ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভূঁইয়া- চাঁদপুর-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819225903 ২৬৪. মেজর (অবঃ) রফিকুল ইসলাম, বীর উত্তম- চাঁদপুর-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711560907

২৬৫. বেগম শিরীন আখতার- ফেনী-১- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)- 01713011893 ২৬৬. নিজাম উদ্দিন হাজারী- ফেনী-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715307080, 01975307080 ২৬৭. জনাব রহিম উল্লাহ- ফেনী-৩- স্বতন্ত্র- 01819243117 ২৬৮. জনাব এইচ এম

ইব্রাহিম- নোয়াখালী-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711524024 ২৬৯. জনাব মোরশেদ আলম- নোয়াখালী-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713000566 ২৭০. মোঃ মামুনুর রশীদ কিরন- নোয়াখালী-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01817211113, 01711332316 ২৭১. মোহাম্মদ

একরামুল করিম চৌধুরী- নোয়াখালী-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713210140 ২৭২. জনাব ওবায়দুল কাদের- নোয়াখালী-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01731254320 ২৭৩. বেগম আয়েশা ফেরদাউস- নোয়াখালী-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01717601717

২৭৪. এম, এ, আউয়াল- লক্ষ্মীপুর-১- তরীকত ফেডারেশন- 01757419601, 01716534470 ২৭৫. মোহাম্মদ নোমান- লক্ষ্মীপুর-২-জাতীয় পার্টি- 01711228707 ২৭৬- এ, কে, এম শাহজাহান কামাল- লক্ষ্মীপুর-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715408052 ২৭৭. মোঃ আবদুল্লাহ- লক্ষ্মীপুর-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711548881 ২৭৮. ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন- চট্টগ্রাম-১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ-

01711144233 ২৭৯. সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারী- চট্টগ্রাম-২- বাংলাদেশ তরিকত ফেডারেশন- 01711810410 ২৮০. জনাব মাহফুজুর রহমান- চট্টগ্রাম-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713012949 ২৮১. জনাব দিদারুল আলম- চট্টগ্রাম-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711725242 ২৮২. আনিসুল ইসলাম মাহমুদ- চট্টগ্রাম-৫- জাতীয় পার্টি- 01711522864 ২৮৩.এ. বি. এম ফজলে করিম চৌধুরী-

চট্টগ্রাম-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01726000480 ২৮৪. মোহাম্মদ হাছান মাহমুদ- চট্টগ্রাম-৭- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01917740545 ২৮৫. মইন উদ্দীন খান বাদল- চট্টগ্রাম-৮- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)- 01711406526

২৮৬. জিয়া উদ্দীন আহমেদ (বাবলু)- চট্টগ্রাম-৯- জাতীয় পার্টি- 01711566760 ২৮৭. মোঃ আফছারুল আমীন- চট্টগ্রাম-১০- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01813716015 ২৮৮. এম, আবদুল লতিফ- চট্টগ্রাম-১১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711351777 ২৮৯. সামশুল হক চৌধুরী- চট্টগ্রাম-১২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819076756 ২৯০. সাইফুজ্জামান চৌধুরী- চট্টগ্রাম-১৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- ২৯১.

মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী- চট্টগ্রাম-১৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01816614015 ২৯২. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামউদ্দিন- চট্টগ্রাম-১৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713120220 ২৯৩. মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী- চট্টগ্রাম-১৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819365277, 01714167970 ২৯৪. জনাব মোহাম্মদ ইলিয়াছ- কক্সবাজার-১- জাতীয় পার্টি- 01712137475 ২৯৫. আশেক উল্লাহ রফিক- কক্সবাজার-২-

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711979038 ২৯৬. সাইমুম সরওয়ার কমল- কক্সবাজার-৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01720000048, 01720000049 ২৯৭.আবদুর রহমান বদি- কক্সবাজার-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713462788

২৯৮. কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা- পার্বত্য খাগড়াছড়ি- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01556744788, 01819943023 ২৯৯. ঊষাতন তালুকদার- পার্বত্য রাংগামাটি- স্বতন্ত্র- 01553479281 ৩০০. বীর বাহাদুর উশৈ সিং- পার্বত্য বান্দরবান- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711704141 সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য: ৩০১. মোছা: সেলিনা জাহান লিটা- মহিলা আসন-১ – বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01721009300 ৩০২. বেগম সফুরা

বেগম- মহিলা আসন-২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712601056 ৩০৩. বেগম হোসনে আরা লুৎফা ডালিয়া- মহিলা আসন-৩-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01718056160 ৩০৪. এড. উম্মে কুলসুম স্মৃতি- মহিলা আসন-৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711395132

৩০৫. বেগম আখতার জাহান- মহিলা আসন-৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01718024222 ৩০৬. বেগম সেলিনা বেগম- মহিলা আসন-৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711977777 ৩০৭. বেগম সেলিনা আখতার বানু- মহিলা আসন-৭- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712152170 ৩০৮. বেগম লায়লা আরজুমান বানু- মহিলা আসন-৮- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01819227118 ৩০৯. বেগম শিরিন নাঈম- মহিলা

আসন-৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712504321 ৩১০. বেগম কামরুল লায়লা জলি- মহিলা আসন-১০- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ01758742668 ৩১১. বেগম হেপী বড়াল- মহিলা আসন-১১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711664413 ৩১২. বেগম রিফাত আমিন- মহিলা

আসন-১২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01818441042, 047163236 ৩১৩. বেগম নাসিমা ফেরদৌসী- মহিলা আসন-১৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712235553 ৩১৪. মিসেস লুৎফুন নেছা- মহিলা আসন-১৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716845447

৩১৫. বেগম মমতাজ বেগম এডভোকেট- মহিলা আসন-১৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01191214653 ৩১৬. বেগম তারানা হালিম- মহিলা আসন-১৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01731221205 ৩১৭. বেগম মনোয়ারা বেগম- মহিলা আসন-১৭- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01720005884 ৩১৮. বেগম মাহজাবিন খালেদ – মহিলা আসন-১৮- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711530164 ৩১৯. বেগম ফাতেমা জোহরা

রাণী – মহিলা আসন-১৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01718353807 ৩২০. বেগম দিলারা বেগম – মহিলা আসন-২০ – বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01717064919 ৩২১. বেগম ফাতেমা তুজ্জহুরা- মহিলা আসন-২১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01716149218 ৩২২. বেগম ফজিলাতুন নেসা- মহিলা আসন-২২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01711053188 ৩২৩. বেগম পিনু খান- মহিলা আসন-২৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ –

01716882638 ৩২৪. বেগম সানজিদা খানম- মহিলা আসন-২৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01712149019 ৩২৫. বেগম নিলুফার জাফর উল্লাহ- মহিলা আসন-২৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01734907909

৩২৬. বেগম রোকসানা ইয়াসমিন ছুটি- মহিলা আসন-২৬- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01711880173 ৩২৭. এডভোকেট নাভানা আক্তার- মহিলা আসন-২৭- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01726985920 ৩২৮. বেগম আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌ:- মহিলা আসন-২৮- বাংলাদেশ

আওয়ামী লীগ- 01711104100 ৩২৯. বেগম শামছুন নাহার বেগম (এডভোকেট)- মহিলা আসন-২৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01712593044 ৩৩০. বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পি- মহিলা আসন-৩০- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ – 01711901300 ৩৩১. বেগম ওয়াসিকা

আয়শা খান- মহিলা আসন-৩১- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01711867589 ৩৩২. বেগম জাহান আরা বেগম সুরমা- মহিলা আসন-৩২- 01712508224 ৩৩৩. বেগম ফিরোজা বেগম (চিনু)- মহিলা আসন-৩৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01558803537, 01820306864 ৩৩৪. মিসেস আমিনা আহমেদ- মহিলা আসন-৩৪- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01713062107

৩৩৫. বেগম সাবিনা আক্তার তুহিন- মহিলা আসন-৩৫- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01710880004 ৩৩৬. বেগম রহিমা আখতার- মহিলা আসন-৩৬ – বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01988507033 ৩৩৭. বেগম হোসনে আরা বেগম- মহিলা আসন-৩৭- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ –

01720518198 ৩৩৮. বেগম কামরুন নাহার চৌধুরী- মহিলা আসন-৩৮- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01715986682 ৩৩৯. বেগম হাজেরা খাতুন- মহিলা আসন-৩৯- ওয়ার্কার্স পার্টি- 01683472231 ৩৪০. বেগম লুৎফা তাহের- মহিলা আসন-৪০- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-

01727640908 ৩৪১. কাজী গোলাপি- মহিলা আসন-৪১ – স্বতন্ত্র- 01715185694 ৩৪২. বেগম নূরজাহান বেগম- মহিলা আসন-৪২- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01747327778 ৩৪৩. বেগম উম্মে রাজিয়া কাজল- মহিলা আসন-৪৩- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01716004975 ৩৪৪. বেগম

নূর-ই-হাসনা লিলি চৌধুরী- মহিলা আসন-৪৪- জাতীয় পার্টি- 01713122281 ৩৪৫. বেগম মাহজাবীন মোরশেদ- মহিলা আসন-৪৫- জাতীয় পার্টি- 01715600818 ৩৪৬. বেগম মেরিনা রহমান- মহিলা আসন-৪৬- জাতীয় পার্টি- 01713016058 ৩৪৭. বেগম রওশন আরা মান্নান-

মহিলা আসন-৪৭- জাতীয় পার্টি- 01713005497 ৩৪৮. বেগম শাহানারা বেগম- মহিলা আসন-৪৮- জাতীয় পার্টি- 01911198166 ৩৪৯. সাবিহা নাহার বেগম- মহিলা আসন-৪৯- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ- 01911119929 ৩৫০. খোরশেদ আরা হক- মহিলা আসন-৫০- জাতীয় পার্টি- 01826474914।

উৎস: অনলাইন

Sunday, 10 February 2019

৯৯৯ নম্বরে ফোন করলেই পাওয়া যাবে ৩টি জরুরি সেবা


৯৯৯ নম্বরে ফোন করলেই পাওয়া যাবে ৩টি জরুরি সেবা
এখন থেকে ‘৯৯৯’ নম্বরে ডায়াল করলেই মিলবে জরুরি অ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশি সেবা। বিশ্বের অন্যান্য উন্নত দেশের মতো আজ মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) থেকে বাংলাদেশেও চালু হচ্ছে জরুরি সেবা ‘৯৯৯’। 

৯৯৯ নম্বরে ফোন করলেই পাওয়া যাবে ৩টি জরুরি সেবা
পুলিশ সদর দফতরের জনসংযোগ বিভাগের এআইজি সহেলী ফেরদৌস বলেন, ‘আপাত তিনটি জরুরি সেবা দেওয়া হবে এই ৯৯৯ সেন্টারের মাধ্যমে। পুলিশের সাহায্যের পাশাপাশি ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সার্ভিস দেওয়া হবে। যে কোনও মোবাইল ও ল্যান্ডফোন থেকে সম্পূর্ণ টোল-ফ্রি কল করে বাংলাদেশের যে কোনও প্রান্ত থেকে এই সেবা নেওয়া যাবে।’ পর্যায়ক্রমে এ সেবার পরিধি আরও বাড়ানো হবে বলেও জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ‘‘ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস ‘৯৯৯’ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে অভ্যন্তরীণভাবে এ সার্ভিসের টেকনিক্যাল বিষয়গুলোর পরীক্ষা করা হয়েছে।’’ রাজধানীর আবদুল গনি রোডের পুলিশ কন্ট্রোল রুমে এ সার্ভিসের দফতর খোলা হয়েছে বলেও জানা যায়। 

ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) জনসংযোগ শাখার অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ইউসুফ আলী  বলেন, ‘বাংলাদেশ পুলিশের অধীনে পরিচালিত এ কল সেন্টারটিতে প্রথম বারের মতো বিশ্বের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবাগুলো থাকবে ৯৯৯ এ। দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীর জরুরি সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ১০০ কল-টেকার এজেন্ট, ১৯ জন ডিসপ্যাচার ও ৮ জন সুপারভাইজার দিয়ে কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। দৈনিক তিন শিফটে ২৪ ঘণ্টায় তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে।

ইউসুফ আলী আরও জানান, জরুরি সেবা কার্যক্রমে একই সময়ে ১২০ জন সাহায্যপ্রার্থী কথা বলতে পারবেন। ৯৯৯ এ কল করতে কোনও টাকা খরচ হবে না। মোবাইল ফোনে টাকা না থাকলেও বিপদগ্রস্ত যেকোনও নাগরিক দেশের যেকোনও প্রান্ত থেকে ৯৯৯ এর মাধ্যমে পুলিশসহ অন্যান্য জরুরি সেবা সংস্থাগুলোর সাহায্য নিতে পারবেন। জরুরি সেবা ছাড়াও কোনও অপরাধ সংঘটিত হতে দেখলে, প্রাণনাশের আশঙ্কা দেখা দিলে, কোনও হতাহতের ঘটনা চোখে পড়লে, হতাহতের আশঙ্কা তৈরি হলে, আশেপাশে দুর্ঘটনা ও আগুনের ঘটনা ঘটলে ৯৯৯ এ কল দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন তিনি।

পুলিশ সদর দফতরের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ৯৯৯ সার্ভিসের জন্য বিশাল তথ্য ভাণ্ডারের মোবাইল অ্যাপস ও ওয়েবসাইট রয়েছে, যা ব্যবহার করে জরুরি মুহুর্তে সহযোগিতা দেওয়া হবে। মোবাইল অ্যাপস বা ওয়েব সাইট ব্যবহার করে ৯৯৯ সার্ভিসের হেল্প ডেস্কে সরাসরি কথা বলা ছাড়াও প্রতিনিধির সঙ্গে লাইভ চ্যাট করা যাবে। বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, বিভাগ বা অধিদফতর দ্বারা পরিচালিত কল সেন্টারগুলোতে সরাসরি কল করা যাবে। পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস, বিভিন্ন হাসপাতালের প্রয়োজনীয় ফোন নম্বর ও লোকেশন ম্যাপও রয়েছে এই অ্যাপস ও ওয়েব সাইটে। যে কেউ নিজের লোকেশনের তথ্য দিলে এই ফিচারটিতে নিকটবর্তী পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস স্টেশন ও লোকেশনের ম্যাপ প্রদর্শিত হবে।

পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ ২০১৬ সালের ১ অক্টোবর থেকে এ বছরের ৩০ জুন পর্যন্ত ‘ন্যাশনাল ইমার্জেন্সি সার্ভিস- ৯৯৯’ পরীক্ষামূলকভাবে পরিচালনা করা হয়েছে। ওই সময়ে নাগরিকদের পক্ষ থেকে সেবা নেওয়ার জন্য ৯৯৯ নম্বরে ২৭ লাখ ১০ হাজার ৭৬৪টি কল আসে। এর মধ্যে পুলিশের সহযোগিতা চেয়ে কল এসেছিল শতকরা ৬৪ দশমিক ৮ ভাগ। এরপরেই ছিল ফায়ার সার্ভিস ও আম্বুলেন্স সেবা নেওয়ার কল। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে গত ৮ অক্টোবর স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ নিয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয়ের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। ওই বৈঠকে এ সার্ভিসের সার্বিক কার্যক্রম পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয় পুলিশ সদর দফতরকে।

এ কর্মসূচির অংশ হিসেবে ইতোমধ্যে দেশের ৬৪টি জেলায় প্রশাসনের সহায়তায় ৯৯৯ এর ব্যবহার, প্রচার ও কমিউনিটি সেফটি অ্যাওয়ারনেস কর্মশালা সম্পন্ন করা হয়। প্রত্যেকটি জেলা থেকেই ৯৯৯ এর কার্যক্রমকে অব্যাহত রাখা, এর প্রচারণা ও কার্যক্রম বাড়ানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

যুক্তরাজ্য, মালেয়েশিয়া, হংকং, পোলান্ড, আরব আমিরাত, বাহরাইন, কেনিয়া, কাতার, আয়ারল্যান্ড, সৌদি আরব, সিঙ্গাপুর, সুইজারল্যান্ড, থাইল্যান্ড ও জিম্বাবুয়েসহ অনেক দেশেই ৯৯৯ শটকোর্ডে জরুরি সেবা সার্ভিস চালু রয়েছে। এছাড়া অস্ট্রেলিয়াতে ‘০০০’, নিউজিল্যান্ডে ‘১১১’, ইউরোপীয় ইউনিয়নে ‘১১২’, কানাডা ও আমেরিকায় ‘৯১১’ শটকোড দিয়ে জরুরি সেবা সার্ভিস চালু রয়েছে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

Tuesday, 22 January 2019

VirtualDJ Home 8.0 Download For Free

VirtualDJ Home 8.0
There are a host of DJ apps that can be used on the Mac platform. However, VirtualDJ Home has carved its own niche in a competitive marketplace. It is one of the most popular DJ apps for Mac, specifically targeting the casual DJs wishing to mix their own music. Create home based music mixes by simply dragging and dropping music files or songs into the main pane. The turntable-like interface allows you to mix songs however you like. There are two controllers where you can mix and control two songs. Both have sliders, knobs and other sets of buttons for mixing control. At the bottom of the application interface, you find the track list and album art. There are lots of cool features in this application like the beat lock, looping and beat matching that will make mixing much easier.
It will probably take you a bit of time to get to grips with the software but once you get the hang of it you really can do a lot. There is an extensive variety of effects that can be used in your mixes. VirtualDJ Home is that it is absolutely free, which with this level of features will be hard for other free mixing programs to match. Mixing, remixing and scratching become a breeze and MP3 mix songs are easy to create.
VirtualDJ Home is downloaded more than a million times every month and is one of the most used DJ software programs out there. As this software is about 10 years old, it has definitely come a long way in the field. In fact, renowned DJs like Denon, Hercules and Pioneer use this software for digital mixing. The beat lock engine is terrific and mixing is superbly fast. There is a seamless loop engine that works automatically as well. There is a video mixer providing you with as much great control over your mixing as the audio mixer. A large array of downloadable skins lets you customize the look and feel too.


Attention:
In the installation files you may have seen some offer installation. Please ignore all offer if you have no interest about them.

Download Link:
http://dapalan.com/Olks 

Saturday, 24 November 2018

Facebook Promotions


Sell will increase when your product's pictures will be seen by many buyers, that means when you have "Reach" more. But when Facebook page's organic Rich is only 4% -5%, those who like your page, 95% of them will not see your post.

For that you need to boost afterward, so that not only your page followers, new customers can also see your product picture. Boost your page like this or increase the reach of the post. This will increase the chances of your cell.

Remember, you can not guarantee to sell if boost is boosted because it depends on the quality, price and targeting of your pictures and products. But by boosting you can make sure that your photos are going to the right people.

Here is our offer to boost your business:
Plan-1: Trial
BDT 120/-
Advertise: 1 Day
Daily Budget: 100/-
Like: 50-5000 (100% Real Like)
No Hidden Charge

Plan-2: Startup
BDT 760/-
Advertise: 7 Days
Daily Budget: 100/-
Like: 1000-15000 (100% Real Like)
No Hidden Charge

Plan-2: Standard
BDT 1460/-
Advertise: 14 Days
Daily Budget: 100/-
Like: 2000-25000 (100% Real Like)
No Hidden Charge

Plan-2: Booster Pro
BDT 2860/-
Advertise: 28 Days
Daily Budget: 100/-
Like: 3000-50000 (100% Real Like)
No Hidden Charge.

All offers contain actual audience targeting according to Facebook targeting policy.

To order your desired boost plan please knock us on our Facebook Page and inbox your requirement details.

Monday, 29 October 2018

MS Word 2016 Bangla Tutorial Part 3 Home Menu First Part

MS Word 2016 Bangla Tutorial Part 3 Home Menu First Part
The Home Tab is about the basics of how the text looks when it is printed or displayed online. It gives access to both direct and Style-based formatting. Because of the importance of Styles to using Word effectively, it devotes a great deal of space to Styles.
I suspect that many Word users seldom stray from the Home Tab. They are missing many opportunities to make Word work for them, but that is not the topic of this page. On this page, I intend to examine the control groups on the Home Tab and what each of the controls does. This leads into the Font and Paragraph dialogs and the Clipboard functions of Word.


Watch on YouTube:


The Clipboard Group
The clipboard group is on the far left of the Home Tab. It is often used in conjunction with the Editing group, which is on the far right of that tab.
Paste (with options) Ctrl+V: I have been told that when Microsoft studied Word users, they discovered that the most used Command was "Paste" so when they redesigned the user interface, they decided to give this command prominence as the first button people would see. (The keyboard shortcut in most Windows programs including all versions of Word is Ctrl+V.)
The Paste button is actually a drop-down menu of paste choices which is similar to the paste options you see after you paste
if you use the Ctrl+V shortcut. 


The Font Group
The font group has to do with how the characters look. It is distinguished from the paragraph group where the formatting handles the entire paragraph. I am going to divide these controls into three parts:

  • Controls that give you direct formatting or erase that formatting,
  • A Control that changes the Case of text but is not formatting, and
  • Controls that change how the text looks but are not considered formatting.
  • Let's look at the last two types, first, because there are only two of them.

Monday, 22 October 2018

MS Word 2016 Bangla Tutorial Part 2 File Menu

MS Word 2016 Bangla Tutorial Part 2 File Menu
The file menu is one you will find yourself using extensively. It is used to create new documents, open existing documents and saving your new/updated documents. It also includes the page setup, print preview, and other important functions relating to your document and its properties.

New: This creates a new Microsoft Word document. The page setup of the new document, ie, the size, margins, etc, will depend on your page settings. 

Open: This opens an existing Microsoft Word document, it will open a file explorer window allowing you to navigate to the file you want to open. 

Close: This will close the current word document. Microsoft Word may prompt you to save the file, if you have made changes to the document since the last save. 

Save: Saves the current document, replacing the existing file (if previously saved). 

Save As: This allows you to save the document as a different file. This is very useful, imagine you open your letterhead template and write a letter that you want to save, if you just saved it (using the option above), it would replace your letterhead template. When you click on Save As you will be able to choose the new filename and location for your document. 

Save As Web Page: This option will save the current document with the HTM(L) extension, allowing it to be viewed by a web browser. 

Search: Clicking Search will open the basic search window, allowing you to search your computer for documents containing certain text.

Versions: This feature allows you to save different versions of the current Microsoft Word document. For example, if you changed your letterhead and wanted to keep the older version too. 

Web Page Preview: Clicking on this option will display your current document as it would look in a web browser. When you click, Microsoft Word will open the document in your default web browser. 

Page Setup: This opens the page setup options dialogue box. It allows you to set the properties (dimensions, margins, etc) of the current document and change the default for new Microsoft Word documents. 

Print Preview: Selecting this option opens the print preview window, allowing you to preview how your document will look when printed. 

Print: Opens the print dialogue box allowing you to print the current document. 

Send To: Hovering your mouse over this option will allow you to send your document via email, or export it to Microsoft Powerpoint (if installed). 


Properties: This will open the Microsoft Word document properties dialogue box, allowing you to view/edit various properties of the document. Including author information, statistics, type, location and file size of the document.

Watch on YouTube:


That's all for the moment. See you next episode with another part of the menus of Word 2016 Tutorial.

Friday, 14 September 2018

MS Word 2016 Tutorial Part 1 Introduction And Installation

MS Word  2016 Tutorial Part 1 Introduction And Installation
Microsoft Office Word 2016 allows you to create and edit personal and business documents, such as letters, reports, invoices, emails and books. By default, documents saved in Word 2016 are saved with the .docx extension. Microsoft Word can be used for the following purposes−

  • To create business documents having various graphics including pictures, charts, and diagrams.
  • To store and reuse readymade content and formatted elements such as cover pages and sidebars.
  • To create letters and letterheads for personal and business purpose.
  • To design different documents such as resumes or invitation cards etc.
  • To create a range of correspondence from a simple office memo to legal copies and reference documents.


Audience
This tutorial has been designed for computer users who are willing to learn Microsoft Word in simple steps and they do not have much knowledge about computer usage and Microsoft applications. This tutorial will give you enough understanding on MS Word from where you can take yourself to higher levels of expertise.

Prerequisites
Before you begin with this tutorial, we assume you have a basic understanding of Computer peripherals like mouse, keyboard, monitor, screen, etc. and their basic operations.

Watch on YouTube

Thursday, 13 September 2018

One button Multiple Action Android Studio

How to Use the same button for two/Multiple Action.Many times we have to need the action process  One Button Two/Multiple Action. like Play /pause, Save/Edit, Bangla/English, Calculating value/Reset etc.

Process:

I'm making an android app and when I press a button its supposed to do 2 things: 1) Define a variable 2) take me user to another activity but it doesn't allow me to put more than one onclick attribute to my button. Any way to make this happen?

At First Create A Button with ID in Xml File.

Then Go to MainActivity Java and Import the Button Library. Now De clearer The Button with Button ID. And Let's See the The Video for good understanding.


 


Android Studio:
 Android Studio is the official integrated development environment (IDE) for Google's Android operating system, built on JetBrains' IntelliJ IDEA software and designed specifically for Android development. It is available for download on Windows, macOS and Linux based operating systems. It is a replacement for the Eclipse Android Development Tools (ADT) as primary IDE for native Android application development.
Android Studio was announced on May 16, 2013 at the Google I/O conference. It was in early access preview stage starting from version 0.1 in May 2013, then entered beta stage starting from version 0.8 which was released in June 2014. The first stable build was released in December 2014, starting from version 1.0. The current stable version is 3.1.4, which was released in August 2018.
 

Features
The following features are provided in the current stable version: Gradle-based build support
Android-specific refactoring and quick fixes
Lint tools to catch performance, usability, version compatibility and other problems
ProGuard integration and app-signing capabilities
Template-based wizards to create common Android designs and components
A rich layout editor that allows users to drag-and-drop UI components, option to preview layouts on multiple screen configurations
Support for building Android Wear apps
Built-in support for Google Cloud Platform, enabling integration with Firebase Cloud Messaging (Earlier 'Google Cloud Messaging') and Google App Engine
Android Virtual Device (Emulator) to run and debug apps in the Android studio.
Android Studio supports all the same programming languages of IntelliJ, and PyCharm e.g. Python, and Kotlin; and Android Studio 3.0 supports "Java 7 language features and a subset of Java 8 language features that vary by platform version." External projects backport some Java 9 features.


Drop Your Comment and demand try my level to fill up the requirements.  

 

Contact Us

Name

Email *

Message *

Pageviews from the past week

They Love Us!

Protected by Copyscape

Like Us On Facebook